৩৪শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা । ন । হিন্দুদের অপ্রাকৃতিকতার কারণ যে, র্তাহীদের শারীরিক বিজ্ঞান অনভিজ্ঞতার পরিচয় নয়, আমি ভিন্ন নিবন্ধে তাহ প্রতিপন্ন করিয়াছি । * এই যে অপ্রাকৃতিকতা,— আশ্চর্যের বিষয় কণীরকে তাহার পরিচয় এখনকার মূৰ্বিগুলি অনেকাংশে অবিকল স্বভাবাতুকারিণী । সেগুলি দেখিলে বেশ বোঝা যায়, উংকল-শিল্পী শারীরবিজ্ঞানভিজ্ঞ ছিলেন । কেবলমাত্র সিংহগুলি, —সিংহের মত দেখিতে নয়। কিন্তু আমরা আগেই বলিয়াছি, হিন্দু শিল্পীরা নিশ্চয়ই সিংহগঠন করিতে যান নাই। পরন্তু সিংহপ্রাকৃতিক ড,াগন গঠনই তাছাদের অভিপ্রেত ছিল । কণারকের মন্দির গাত্রের কারুকার্য্য এমন ঘনসন্নিবিষ্ট, যে হাণ্টার সাহেব ও বলিয়াছেন ঃ-- তুলি ভ। “Viewed from below, this lofty expanse of masonly looks as if one could not piace a tinger on an unsculptured inch.” - অর্থাৎ "দেখিলে, মনে হয় যেন ইহt:ত, কারুক, র্য্য* , এমন এক ইঞ্চ পরিমিত স্থান নাই, যেখানে :মি তোমার আঙ্গুল রাখিতে পার ।" ৫৭ারকের শিল্প যে-কি অদ্ভুত শক্তি পরিচায়ক, “ষ্ট উক্তি হইতেই তাহ জানিতে পরিবে । সন্দিরের একখানি সুন্দর ও বৃহৎ প্রস্তর, ‘কজন সাহেব অনিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন। পত্তর-খণ্ডের বর্ণ হরিৎ ছিল। সাহেব, কখানি গরুর গাড়ীর উপরে, পাথরখানি পাইয়া দিয়াছিলেন। গাড়ীখানাকে প্রস্তর কণারক । సెఁ সমেত, অতি কষ্টে খানিকদূর আনা হইল । তাহার পরে, সশব্দে গো-শকট ভাঙিয়া পড়িল । পাথর আর আনা হইল না । সেখানি, মাঠের ভিতরে পড়িয়া রহিল । পূৰ্ব্বদ্বারপথের কারুকার্য্যখচিত একটি ংশ পড়িয়া যায় । তাহার মাপ ১৯ × ৪? × ৩ং। এবং সেটি ২৪ টোন ভারী। তাহাতে, রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, রাহু এবং কেতুর মূৰ্ত্তি খোদিত আছে । ইহারই নাম নবগ্রহ শিলা । এই নবগ্রহ শিলtখানিকে কলিকাতায় অনিবার জন্ত বিস্তর চেষ্টা করা হইয়াছিল । রয়েল এদিয়াটিক সোসাইটর প্রার্থনায় গবর্ণমেণ্ট তিনহাজার টাকা, এই প্রস্বরানয়নের ব্যয়স্বরূপ প্রদান করিবার জন্ত প্রতিশ্রুত হুইয়া ছিলেন। পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্টের উপরে, এই কাজের ভার দেওয়া হয়।: অথণ্ড প্রস্তরখানিকে আন মুকঠিন দেখিয়া, তাহা দুই ভাগে বিভক্ত করা হয় । তাছার খণ্ডিত অংশ হাতীর উপরে চাপানে হইল । কিন্তু তথাপি সেই গুরুভার প্রস্তরখানাকে অধিকদূর আনা গেল না। অসম্ভব বিবেচনায়, এই কাৰ্য্য অবশেষে স্থগিত হয় । তাই হাণ্টার সাহেব বলেন, “Bishop Heber's criticism that the Indians built like Titans and finished like jewellers.” - প্রসিদ্ধ বঙ্গীয় লেখক বলেঞ্জ নাথ ঠাকুর, এই নবগ্রহ শিল সম্বন্ধে লিখিয়াছেন, “আর সেই অতুল শিল্প-—নবগ্রহ ; উজ্জ্বল কৃষ্ণ পাষাণখণ্ডে S HAD BBB BSDD g DBB BBBSB BBBBB BBSSBBBB SBBBB BBSBBSS BBB BBB BBS
- Hunter's Orissa.
