পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৬৩

Y 6 & করিলেন, মনে মনে ভাবিলেন ব্রাহ্মণদের শঠउांब्र७ गौभा नाझे । छौदन *१ कग्निब्र র্তাহীদের এ কলহ নিম্পত্তির জন্ত তাহার কি দেবনরের দ্বারস্থ হওয়া কৰ্ত্তব্য । কিন্তু দৈত্যের শ্রেষ্ঠত্ব ও তাহার প্রতিজ্ঞাও রক্ষা কর। কৰ্ত্তব্য ভাবিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “জীবন পণ রাখাই কি তোমার অভিপ্রায় ?” ব্রাহ্মণ উত্তর করিলেন—“হঁ। তোমার কি মনে ভয় হইতেছে ?” “নিম্পত্তির জঙ্গ কাহার নিকট যাইতে চাও?” “তোমার পিতার নিম্পত্তিই আমি স্বীকার করিতে প্রস্তু ত আছি। ইহাতে তুমি সন্মত আছ ?” বিরোচন উত্তর করিলেন—“হঁ।” মনে মনে ব্রাহ্মণের এরূপ প্রস্তাবেয় অর্থ কি চিস্তা করিতে লাগিলেন । দুইজনে কিশোরীর গৃহ পরিত্যাগ করিয়া প্ৰহলাদের প্রাসাদ অভিমুখে চলিলেন। বৃদ্ধ রাজা এই দুই ভীষণ প্রতিদ্বন্দীকে একত্র দেখিয়া বিস্মিত হইলেন। উভয়ে রাজসমীপে দওয়মান হইলে প্রহ্নাদ পুত্রকে বললেন— “ব্রাহ্মণ প্রতিনিধির সহিত তুমি একত্র কেন বৎস ?” “আমাদের মধ্যে একটা মতভেদ হইয়াছে, উভয়েই জীবন পণ রাখিয়াছি। আপনি নিরপেক্ষ হইয়া তাহার মীমাংসা করুন ইহাই প্রার্থনা।” বিরোচন তাহীদের বিবাদের বিষয় সমস্ত বলিলেন । রাজা প্রহ্নাদ সমস্ত বিবরণ শুনিয়া বড়ই চিন্তান্বিত হইলেন ও ব্রাহ্মণকে যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন করিয়া অভিবাদন করিলেন। ब्रोस्रोब्र यहे छअङ cनर्थिब्र ठूरषद्मा एछांब्रडौ । জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭, गणि८णन–"मश्ब्रोप्छन्न cगोछछ गर्फ छनबिर्लिङ এক্ষণে আপনি স্থায় ও সত্য অমুসারে আমাদের বিবাদের মীমাংসা করিতে প্রস্তুত আছেন কি ?” রাজা কিঞ্চিৎ ইতস্ততঃ করিয়া বলিলেন – “হে ব্ৰাহ্মণকুলগুরু, আপনি বিদ্বীন ও বিজ্ঞ ; আমার পুত্র নিৰ্ব্বোধ ও উদ্ধত । এক্ষেত্রে আপনি জীবন পণের জন্তু আজ্ঞা করিতেছেন কেন ? এ বিবাদ ত্যাগ করা কি আপনার স্থায় মহৎ ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব নহে ?” রাজার অভিসন্ধি বুঝিয়া সুধম্বা একটু বিরক্ত হইলেন,—বলিলেন—“মহারাজ গুমুন। আপনার নিকট বিচার প্রার্থীর দ্যায়বিচার করাই আপনার প্রধান কর্তব্য । তাহাতে অসম্মত হইলে বা অন্তায় বিচার করিলে আপনি ধৰ্ম্মে পতিত হইবেন।” রাজা বিষম বিপদে পড়িলেন, একদিকে র্তাহার পুত্র অপরদিকে র্তাহার স্থায় বিচারে বিশ্বাসী ব্রাহ্মণতনয় ! কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া তিনি চিন্তার জন্ত সময় গ্রহণ করিলেন । র্তাহার পুত্রের ঔদ্ধত্য ও অসদ্ব্যবহারের কথা তিনি জানিতেন, কিন্তু তাই বলিয়া একজন ব্রাহ্মণের জন্ত পুত্রহত্যাই বা করেন কি করিয়া । অবশেষে রাজা নিরুপায় হইয়া স্বৰ্য্যোপাসনা আরম্ভ করিলেন । স্বৰ্য্যদেৰ সস্তুষ্ট হইয়া এক শুভ্র মরালকে রাজসমীপে প্রেরণ করিলেন। স্বৰ্গীয় দূতকে সম্মুখে দেখিয়া প্রহ্লাদ কাতরস্বরে বলিয়া উঠিলেন—“বিহঙ্গবর, আপনি সকলই জানেন, সকলই বুঝেন। এক্ষণে আমার পুত্র ও এই ব্রাহ্মণের মধ্যে কলহে আমার কি কৰ্ত্তব্য তাই বলিয়া দিন।