পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

') &ళి ১৫ ভাগ শক্তিমাত্র ব্যবহারে সমর্থ। গ্যাস এঞ্জিন হইলে সম্ভবতঃ শতকরা কুড়ি হইতে পচিশ ভাগ পর্য্যস্ত ব্যবহারে সমর্থ। दब्रजां८ग्न रुग्नलां८ माझे न कब्रिग्न, उtश इऍएउ তড়িৎ উৎপন্ন করিবার জন্ত আজকাল অনেক প্রকার চেষ্টা হইতেছে । কতক স্থলে আমজানের (Oxygen) সাহায্যে, এইরূপ তাড়িৎ উৎপন্ন করিবার চেষ্ট হইতেছে । কয়লাকে অম্লজানের সস্থিত সংমিশ্রিত করিতে হইলেও তাহাকে প্রথমে দগ্ধ করা জীবখ্যক । তবে সেটা খুব ধীরে ধীরে দগ্ধ করিলেই চলে । মরিচ পড়া, দাহ বা স্ফোটনের মধ্যে কোন প্রভেদ নাই বলিলেই হয়, কেবল রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার বেগের তারতম্য মাত্র । স্ফোটনশীল পদার্থ অতি শীঘ্র পুড়িয়া যায়। জলযুদ্ধে আজকাল অনেক স্থলে এইরূপ পদার্থ ব্যবহৃত ছয় বটে, কিন্তু তাহ নিভাস্ত ব্যয়-সাপেক্ষ । এক মণ কয়লার যে শক্তি আছে, এক মণ ডিনামাইটের ( dynamite) তাহা নাই। পৃথিবীর যাবতীয় বস্তু যে আপনিই জ্বলিয়া উঠে না, তাহার কারণ কয়লা ভিন্ন প্রায় অপর সকল বস্তুই পূৰ্ব্বে কোন না কোন অবস্থায় একবার দগ্ধ হইয়াছে। লৌহকে খুব চুৰ্ণ করিয়া অগ্নিতে দিলে, তাহা জ্বলিতে পারিত এবং আমাদের ইন্ধনের কার্য্যও করিতে পারিত। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ठाश यकृउिब्र अशिङ्कर७ शूर्व श्उ३ मझ । रुग्रज्ञ সঞ্চিত স্বৰ্য্যকিরণ মাত্র ; ইহা সুৰ্য্যের শক্তিछां७iब्र यांज । शूर्प इ३८ङई श्रांबब्रl cष श्रांमtरमब्र প্রায় সকল শক্তি লাভ করিয়া থাকি, তাহা, বোধ হয়, আর কাহাকে বলিয়া দিতে হইবে না । ইন্ধনের সমস্ত শক্তিটুকু আমাদের ব্যবহারে নিযুক্ত করিবার উপায় শীঘ্রই অবিস্কৃত হওয়৷ অসম্ভব নহে, আবার বছকাল বিলম্ব হওয়াও অtশ্চর্য্য নহে । রেডিয়ামের ( Radium ) শক্তি প্রভূত। তাহার শক্তি অসীম বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। রেডিয়াম জ্বলন্ত বস্তু নহে। ইহা আপনার পরমাণু পরম্পরা হইতে শক্তি বিকীর্ণ করে ; ইহার এই *ख् िcष किङ्ग८° नरशृंशैठ हछ, ठांश थांबङ्गां यांछिe ভারতী । ऐंछार्छ, s७४१ यानि न। ७रु श्रांफ़ि ८ब्रछिब्रांप्यब्र भखि शृषिशेब्र প্রতি বৎসর উত্তোলিত অসংখ্য মণ কয়লার শক্তির সহিত সমান। আধুনিক অধিকাংশ বিজ্ঞানবিদের মতে রেডিয়ম্বই পৃথিবীর উত্তাপের কারণ । রেডিয়ম আছে বলিয়াই, অবিরাম উত্তাপ ত্যাগ সত্ত্বেও এই পুরাতন পৃথিবী আজিও সমানভাবেই উত্তপ্ত রহিয়ছে। পৃথিবীর অভ্যন্তরে রেডিয়ম না থাকিলে এত লক্ষ-লক্ষ বৎসরের উত্তাপ-ত্যাগের ফলে, এ शृषिरी १उनिह्न श्मि-नौठल श्ब्रा याहेठ ।। ६बछानिक গণের চেষ্টায় এতদিনে রেডিয়াম অতি অল্পই বাহির হইয়াছে সত্য, কিন্তু জলে-স্থলে সৰ্ব্বত্রই রেডিয়াম বর্তমান রহিয়াছে। এই নবাবিষ্কৃত পদার্থের অনন্ত শক্তিকে মন্বয্যের উপকারে লাগাইবার উপায় উদ্ভাবন করার আশা এক্ষণে সুদূর-পরাহত। রেডিয়ামের সাহায্যে, সম্প্রতি একটি ঘড়ি প্রস্তুত হইয়াছে। ঘড়িটি বিনাদমে বহুশতাব্দী ধরিয়া চলিবে । যffস্ত্রক ব্যবহার ভিন্ন রেডিয়াম মন্বষ্যের নানা প্রকার রোগের চিকিৎসাতেও উপকারী বলিয়া শুনা যায়। cब्रछिब्रांभ ष्टिग्न७ 4यन स्रtनक खिनिष जांtछ्, যাহার সম্বন্ধে আমরা কিছুই বুঝি না। আজকাল জলপ্রপাতের শক্তিকে মানৰেৱ কৰ্ম্মে নিযুক্ত করিবার নানাপ্রকার চেষ্টা চলিতেছে । হয়ত কিছুদিন পরে জোয়ার-ভাটার প্রবল শক্তি আমাদের দাসত্ব করিতে থাকিবে । জলস্রোতের শক্তি অসামান্ত সন্দেহ নাই । दिब्रांप्ले-cमश् छांशांज७लां८क उौप्ल-भूखलिब्र छांद्र আন্দোলিত কkিতে থাকে | পবনদেৰের অসীম শক্তি হইতে তাড়িৎ উৎপন্ন করিয়৷ নানরূপ কৰ্ম্মে পিযুক্ত করা কিছুমাত্র অসন্তব দহে । স্বৰ্য্যতাপে চালিত এঞ্জিনের শক্তিও প্রভূত। এইরূপ এঞ্জিন প্রস্তুত दब्रिदांब्र छळू श्रांछकॉल छzनटक ८5ट्टे कब्रिtष्ठtछ्न ! দক্ষিণ আমেরিকাতে এইরূপ একটি এঞ্জিনে কাজ হইতেছে । আগ্নেয়গিরির উত্তাপ হইতে তড়িৎ স্বষ্টি করিয়াও নানাপ্রকার কার্য্য সিদ্ধ হইতে পারে। চীনের বিবাহ-প্রথা । ৰিলাভের Lady's Realm নামক পত্রে চীনের বিবাহ-প্রথা সম্বন্ধে মিসেস লিটল এক প্রবন্ধ লিখিয়াছেন। মিসেস