পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা । লিটল বলেন যে, চীনে কার্টশিপ-প্রথা আদৌ প্রচলিত बांई । षों क ७ शüकौई दिशांश्-मश्रक्ष हिग्न कब्रिग्न দেয়। বর-কলা বিবাহের পূৰ্ব্বে কেহ কাহারো মুখ দেখিতে পায় না। চীনে যে ব্যক্তি বিবাহ করে না, তাহাকে “বক্র যষ্টি" ৰঙ্গে । পত্নী প্রকৃতপক্ষে স্বামীর “বিন মাহিনীর" চাকরাণী, অথবা শ্বশ্রামীতার সাহায্যকারিণী ব্যতীত আর কিছুই নহে। স্ত্রী ও মাতাতে কলহু হইলে স্বামী সৰ্ব্বদাই নিজ মাতার পক্ষ অবলম্বন করেন । যখন विदांश् इशैग्न! शांम्न, ठशन यद्र ७ कनTां छैङtग्रई छैङtग्नग्न পরিধান বস্ত্রের উপর বসিবার চেষ্ট করে ; কেন না যাহার বস্ত্রের উপর বসিবে, সেই অপরের দাস বা দাসী হইবে । বিবাহে কোনরূপ মন্ত্রাদি নাই । বর্তমানকালে কিছু পরিবর্তন লক্ষিত হইতেছে। এখন অনেকে বিবাহের পূৰ্ব্বে ভাৰী পত্নী ক দেখিতে চাহেন এবং বিবাহান্তে কেহ বা নিজ পত্নীকে প্রেম ও শ্রদ্ধার চক্ষেও দেখিতে অরম্ভ করিয়াছেন । প্রসিদ্ধ প্রেমপত্র—প্রেম জিনিষটা পদমৰ্য্যাদার বাধ্য নহে। বড়লোক হইলেই যে তাহার প্রেমটাও বড় হইবে, এমন কোন কথা নাই। তবে বড় লোকের জীবনের অন্য সকল কাহিনী জানিবার জন্ত, সাধারণের যেরূপ একটা কৌতুহল হয়, উহাদের প্রেমের পরিচংটকু লাভ করিবার জন্তও, সেইরূপ কৌতুহল হওয়া স্বাভাবিক। ইতিহাস-প্রসিদ্ধ অনেক * নরলান্ধীৰ প্রেমপত্র একত্র করিয়া ফরাসী দেশে একখানি পুস্তক বাহির হইয়াছে। তাছা হইতে जायब्र! इ३ ७को ८थमभप्ऊद्र श्राडांव छूलिग्ना मिलाश । একটি প্রসিদ্ধ সুনরী উtহার প্রেমাকাঙক্ষী এক খ্যাতনামা পুরুষকে লিখিতেছেন, “ভালবাসার বিপদ কোথায় তোমাকে বলব ? প্রেমের একটা অত্যুচ্চ কল্পনা খাড়া করাই তার প্রধান বিপদ। সত্যকথা বলিতে গেলে,জাম্বাদর প্রেমট একটা অন্ধ আবেগ বা बछूट् ७ नtप्रइ अकांग्न दकन झ:फुी छात्र *ि छूई नग्न । पनि $गछीरभद्र बीब्र बांझtरु ब्र ११ अश्रृंमब्र१ क८ग्न, তুমিও সেইভাৰে প্রেমের পথে অগ্রসর হও, তা হলে অবিলম্বেই দেখতে পাবে যে, তোমার সে বীরত্ব छघ्नन-विदिश । Y® ጫ প্রেমকে একটা দুঃখময়, এমন কি সাংঘাতিক শির্ক,দ্ধিতায় পরিণত করেছে । এরূপে প্রেমকে পেতে যাওয়া কেবল পাগলামিমাত্র । প্রেমকে তার যথ,ৰ্থরূপে যদি পেতে চাও, তবেই তোমার পক্ষে সুখী হওয়া সম্ভব । "প্রেমের মধ্যে সাধুতা ! তুমি কি করে এ কথা মনে করতে পর, আমি বুঝতে পারি লা। হায়, श्राष्ट्र.शङ्ग शश्९ छ|दखलांद्र यांछ कॉल श्रांद्ध छलन नई । আজকাল প্রেম বলতে, কেবল মানুষের প্রকৃতি ও মনোভাব নিয়ে খেলাটাই বুঝায়। অনেক সময়ে যেমন আপনার প্রেমের মহত্ত্বকে গোপন রাখা জাবস্তক হয়, তেমনি যতটুকু সত্য, তার চেয়ে অনেক বেশী ভালবাসি বলেও প্রকাশ করতে হয় । “আমি তোমায় ভালবাসি" এই তিনটী কথার মুল্য তোমার কাছে বড় বেশি দেখি । তুমি কি অস্তুত প্রকৃতির লোক : আত্মসংযত স্ত্রীলোকের পক্ষে তার অনিচ্ছাসত্ত্বেও “আমি তোমায় ভালবাসি” বলতে বাধ্য হওয়ার চেয়ে বেশী কষ্টকর কাজ আর নাই । তোমার পক্ষে মঙ্গল কিসে বলব ? তোমার প্রেমপাত্রীকে ওই কথাটা বলাবার জন্ত পীড়ন না করে, এমনভাবে চলে যে, সে ৰে তোমাকে ভালবাসতে আরস্ত করেছে, এ কথা যেন সে বুঝতেই না পারে। তোমায় কাছে তার অস্তরের প্রেম প্রকাশ করতে বাধ্য করার পুৰ্ব্বে, তার অস্তরে অজ্ঞাতে প্রেমের সঞ্চার হ'তে দেও ! অনেক সময় স্ত্রীলোক পুরুষকে ভালবাসে বলেই, সে তার কাছে তার নিজের প্রেম প্রকাশ করতে চায় না। আমরা মনে মনে ইচ্ছা করলেও অস্তরের প্রেমটা স্বীকার করতে কেমন একটা অপমান বোধ করি । “আমার বিশ্বাস, তোমার এমন আগ্রই প্রেমের লক্ষণ নয়, আত্মম্ভরিতার একটা রূপান্তর মাত্র। এ বিষয়ে ভগবান আমাদের একটা স্বাভাবিক বোধ শক্তি দিয়াছেন, সেটা যেন মনে থাকে।" নেপোলিয়নের ভ্রাত। তৎকালীন সৰ্ব্বপ্রধান সুন্দরীকে লিখিঙেছেন— "নারী জুলিয়েট, ( ক্ষেপীরের এক নাটকের