পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o ১২ म९झनैज़ मषा बूटशब्र छांद्र म*नब्र इंडिशन (History of the Medieval School of Indian नाभक গ্রেন্থে প্রদর্শিত হইয়াছে যে কালিদাসের eठिनत्र ८बोक नब्रॉब्रिक निष्नांश धूर्छब्र ৫• • অব্দে অন্ধুদেশে বসিয়া প্রমাণসমুচ্চয়, স্তায় প্রবেশ, হেতুচক্র প্রভৃতি স্তায় শাস্ত্রের গ্রন্থ প্রণয়ন করেন । এই সকল পৰ্য্যালোচনা করিয়া কালিদাসকে কুমারদাসের সমকালিক বলিতে আমার কোন প্রকার সঙ্কোচ cदांश इग्न नां । লঙ্কায় বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ—কালিদাসের লঙ্কাযাত্রাও অসম্ভব ব্যাপার নহে । তাছার পূর্বে ও পরে অনেক ভারতীয় ব্রাহ্মণ ও বৌদ্ধ পণ্ডিত লঙ্কায় গমন করিয়াছিলেন । বহুকালের কথা নয় ১৪৪৬ খৃঃ অব্দে রামচন্দ্র কবি ভারতী নামক একজন বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ লঙ্কায় গমন করিয়া শ্রীমৎ রাহুল সংঘরাজের নিকট বৌদ্ধ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। রামচন্দ্র যে সংঘারামে বাস করিতেন উহা তীর্থগ্রাম নামে প্রসিদ্ধ। অধুনা চলিত কথায় উহাকে টো টো গাম বলে। আমি স্বয়ং ঐ সংঘারাম পরিদর্শন করিয়াছি। উহার বর্তমান সংঘনায়ক আমাকে স্মৃতিচিহ্ল স্বরূপে একট চন্দন কাষ্ঠময়ী বুদ্ধ মূৰ্ত্তি ও কয়েকখানি প্রাচীন পালিপুথি উপহার দিয়া অভিনন্দন প্রদান কালে বলেন “রামচন্দ্র ও সতীশচন্দ্র এই দুই নামের যেরূপ সোসাদৃপ্ত তাহাতে আমাদের বোধ হইতেছে আপনি রামচন্দ্রের আত্মীয় ও র্তাহার বংশের অনেক সংবাদ জানেন।” রামচন্দ্র কবিভারতীর বিস্তৃত किंवब्र१ oरे मदरकब्र विषद्र नरश् । डिनि Logic) o ভারতী । * לנכול אiאה: - লঙ্কায় আত্ম পরিচায়ক যে সকল শ্লোক রচনা করিয়াছিলেন তাহা হইতে একটী শ্লোক নিমে উদ্ধৃত করিলাম ঃ– छांब्रव्रांज छूणांढरा श् िछननौ cमौउि नांद्रौ गठौ জীকাত্যায়ন বংশজা গণপতি ধীমানৃপিত। মে প্ৰভুঃ। সোদর্ঘ্যে তু হলায়ুধশ্চ গুণিলোঁ লক্ষ্মীধরশ্চাম্বঙ্গে৷ গ্রামে মে বিরবাটিকোহথ বিবুধানন্দো মুকুন্দাশ্রমঃ ॥ “আমার মাত ভারদ্বাজ গোত্র সস্তৃত । তাহার নাম সতী দেবী । আমার বুদ্ধিমান্‌ প্রভু পিতা কাত্যায়ন বংশ সস্তৃত। তাহার নাম গণপতি। হলায়ুধ ও লক্ষ্মীধর নামে আমার দুই গুণবান্‌ অম্বুজ সহোদর আছে। বিরবাটিক গ্রাম আমার জন্মভূমি। ঐ গ্রাম পণ্ডিতগণের বাসস্থান ও মুকুন্দের আশ্রম” । । সেতুবন্ধে কালিদাস । পুরাকালে ভারতবাসিগণ লঙ্কায় গমন করিতেন ইহা ইতিহাস পাঠকের অবিদিত নাই । এই বিষয়ে অধিক প্রমাণ প্রয়োগ করিতে গেলে সিদ্ধ-সাধন দোষ হইবে । সুতরাং সেই উদ্যোগ হইতে আমি নিরস্ত হইলাম। কালিদাস সেতুবন্ধ রামেশ্বর পর্য্যন্ত গমন করিয়াছিলেন ইহা তাহার স্বরচিত কাব্য হইতেই প্রমাণিত হয়। তিনি রঘুবংশের ত্রয়োদশ সর্গে সমুদ্র বর্ণন প্রসঙ্গে লিথিয়াছেন ঃ– বৈদেহি পশুামলয়াদ বিভক্তং মৎসেতুন ফেনিলম্বন্ধুরাশিম্ ॥ “হে বৈদেহি মলয় পৰ্ব্বত পর্য্যস্ত আমার সেতু দ্বারা বিভক্ত ফেনিল জলরাশির প্রতি দৃষ্টিপাত কর” । রামেশ্বরের মন্দিরের বাহিরে অগস্ত্য তীর্থ সমীপে দাড়াইয়া সেতুর দিকে অবলোকন করিলে বোধ হয় কালিদাস ঐ দৃপ্ত স্বয়ং