পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રે 88 গল্প লিখিত হইয়াছে। টকিও নগরীর এক দেবমন্দিরের সংস্কার কার্ষ্যে নিযুক্ত কোন কারিকর চুড়া হইতে দেখিল যে, মন্দিরের পার্শ্বে একজন মজুর মন্দিরেরই একটা মুরগী খাসবদ্ধ করিয়া মারিয়া একটা খালি খলিয়ার মধ্যে লুকাইয়া রাখিল । কারিকর তাহার সহযোগীদিগের সহিত পরামর্শ করিয়া মুরগীটি লইয়া সকলে মিলিয়া আস্থার করিলেন । এবং তৎপরিবর্তে থলির মধ্যে এক দেবতার প্রতিকৃতি उछांब्राऊँौ । רכס ל ,sitRtg রাখিয়া দিলেন। দেবতা মুরগীকে দেবমূৰ্ত্তিতে পরিণত করিয়াছেন,—দেখিয়া মজুর বেচারা ইহা তৎপ্রতি দেবতার শাপজালে মুতবৎ হইয় পড়িল । ইহা শুনিয়া কারিকর মজুরের নিকট উপস্থিত হইয়া আমুল বৃত্তান্ত বর্ণনা করিলেন এবং আশ্চর্য্যের বিষয়,—সে কথা শুনিবার কয়েক দিনের মধ্যেই মজুর পূর্বের স্তায় সুস্থ হইয়। উঠিল । উীষঃ পৃথিবীর পরিণাম। কিছুদিন পূৰ্ব্বে অধ্যাপক ল্যাঙ্গলে ( Langley ) বলিয়াছিলেন যে আমাদের এ সৌরজগত শীঘ্রই ধ্বংস প্রাপ্ত হইবে । সুৰ্য্যের উত্তাপ দিন দিন কমিয়া আসিবে এবং অসম্ভব ঠাণ্ডায় প্রাণিগণ প্রাণত্যাগ করবে। কিন্তু শীঘ্র হইলেও সুৰ্য্যের সেরূপ ভাবে উত্তাপহীন হইতে এখনও ত্রিশ চল্লিশ লক্ষ বৎসর। সম্প্রতি ল্যাঙ্গলে মহাশয় আমাদিগের অচিরে ধ্বংসপ্রাপ্তির আর এক ভয় দেখাইয়াছেম । চন্দ্রের প্রভাবে যে জেtয়ার ভ"াট হয় তাহার ফলে পৃথিবীর দিবীভাগ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাইতেছে। এই পরিবর্তন অবশ্ব এতই সামান্ত যে আজও পৰ্য্যস্ত কোন বৈজ্ঞানিক উপায়ে তাহীর পরিমাণ ধরিতে পীরা যায় নাই । কিন্তু ব্যাপারট। যে সত্য- সে বিষয়ে কিছুমাত্ৰ সন্দেহ নাই । বাষ্পীয় শক্তির অবিশ্রাম প্রয়োগ না থাৰিলে রেলের গাড়ী ছুটিতে ছুটিতে যেমন রেলের ঘর্ষণে ক্রমে ক্রমে গতিহীন হইয়t পড়ে ইহাও সেইরূপ । চন্দ্রের আকর্ষণে পৃথিবীর জল যে পরিমাণে স্ফীত হয় তাহা নানাদেশে বিভক্ত হইয়৷ নানাপ্রকার ফল উৎপন্ন করে সত্য, কিন্তু সমগ্রভাবে দেখিলে আমরা বুঝিতে পারি ষে এই জলস্ফীতির ফলে পৃথিবীর গতি মন্দীভূত হইতেছে। তিন ফুট উচ্চ একটা তরঙ্গ পৃথিবীর গতির বিরুদ্ধপথে অবিরাম চুটিলে তাহার গতি যেটুকু প্রতিহত হওয়া সম্ভব এ স্থলেও তাঁহাই হইতেছে । জ্যোতিৰ্ব্বিদগণ বলেন যে চঞ্জলোকেও এইরূপ জলস্ফীতির হেতু ভাহীর দিবসের সংখ্যা প্রায় ২৮ দিন কমিয়া গিয়াছে । আমাদের পৃথিবীর গতি যত কমিয়। আসিবে দিবসের দৈর্ঘ্য ততই বাড়িবে । এবং রাত্রিগুল তখন এত অধিক ঠাণ্ড হইবে যে রীত্রিকাংলর সেই স্বভীষণ শীত, এবং দিবসের প্রচণ্ড উত্তাপ প্রাণি গণের সমানই প্রাণসংহারক হইবে। কিন্তু পৃথিবীর সেরূপ অবস্থা আসিতে এখনও লক্ষ লক্ষ বৎসর। পৃথিবীর ধ্বংসের আর এক কারণ তাছার ক্ষয়। পৃথিবীর স্বলভাগের অবিরামই ক্ষয় হইতেছে। ওয়ালেস সাহেব গণনা দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে প্রতি তিন সহস্ৰ বৎসরে এক ফুট করিয়৷ পৃথিবীর স্থলভাগ ক্ষয় প্রাপ্ত হইয়া সমুদ্রগর্ভে ঘাইতেছে। এ হিসাবে দশ লক্ষ বৎসরে তিন শত ফুট ক্ষয়প্রাপ্ত হইবে । ইয়ুরোপের সাধারণ উচ্চতা ৬৭১ ফুট এবং আমেরিকার উচ্চতা ৭৪৮ ফুট । সুতরাং এইরূপভাবে পৃথিবীর ক্ষয় যদি চলিতে থাকে তাহা হইলে বিশ লক্ষ বৎসরের পর ইয়োরোপ ধৌত হুইয়া সমুদ্র গর্ভে যাইবে এবং আমেরিক। ত্রিশ লক্ষ বৎসরে তুল্যদশ প্রাপ্ত হইবে। তাহার পর আমাদের অদৃষ্টে যে কি অtছে তাহ অমরা কেহই জানি না । আশ্চৰ্য্য টেলিফোন। बिट्टेग्न এস্, জি, ston (S. G. Brown ) alon এক ইংরাজ একটি অদ্ভুত টেলিফোন যন্ত্র আবিষ্কার করিয়াছেন। সাধারণ টেলিফোন যন্ত্রের অপেক্ষা ইহা দ্বারা শব্দের গতির দূরত্ব অভূতপূৰ্ব্ব ভাবে বৰ্দ্ধিত হুইবে । ३९लc७ब्र ७क विऊन नबिठिष्ठ उछैिन गरिश्व