পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/২৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৫২ पञां*ीनांब्र कtन्न आॉव्र ८करु श्रां८छ्न कि ?” “না আমার পত্নী এইমাত্র বাহিরে গেলেন। অপরিচিত আসন গ্রহণ করিয়া একবার কক্ষের চতুর্দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া বলিলেন, *আমার নাম জিন লিক্লিয়ার। আমি বিশেষ প্রয়োজনেই আপনাকে বিরক্ত করিতে সাহসী হইয়াছি। ফ্রেঞ্চ-মিডল্যাণ্ড লাইন নিৰ্ম্মাণ প্রস্তাবে মহাসভা যে কমিটি গঠিত করিয়াছেন আপনি ঐ কমিটির অন্তভূক্ত হইয়াছেন শুনিয়াছি । এই রেল নিৰ্ম্মাণে ফরাসী জাতির যে যথেষ্ট আর্থিক লাভ হইবে এই বিষয় ৰলিতে ও মহাশয়ের মতামত জানিবার জন্ত আসিয়:ছি । কাগজ পত্রাদি সকলই আমার সঙ্গে আছে—আমার দৃঢ় বিশ্বাস এগুলি দেখিলে আপনি নিশ্চয়ই রেল নিৰ্ম্মাণের পক্ষে মত্ত দিবেন।” ডেপুটী উত্তর করিলেন “ক্ষমা করিবেন । আমি যাহা জানিতে পারিস্নাছি তাহাতে এ রেল নিৰ্ম্মাণে আমাদের যথেষ্ট লোকসান এবং সেইজন্ত আমি ইহার বিরুদ্ধেই মত দিব।” “যদি কিছু মনে না করেন, তবে এ সম্বন্ধে আপনাকে কিছু কাগজ পত্র দেখাইতে পারি কি ?” “তাহাতে ক্ষতি কি ?” ডেপুটী কাগজ দেখিতে আরম্ভ করিলেন । এই সময়ে দরজায় অতি জোরে ঘণ্টা বাজিতে লাগিল । ডেপুটী দ্বার উন্মুক্ত করিয়া দেখিলেন যে, বাড়ীওয়ালার লোক বাড়ীভাড়ার তাগাদার জন্ত আসিয়াছে। গত তিন মাসের ভাড়া বাকী পড়িয়াছে। ‘আগামী কল্য ভাড়া দেওয়া যাইবে একথার উত্তরে ঘরোয়ান মুখের উপরই বলিয়া ফেলিল যে, “ইহার আইন প্রণয়নকার অথচ নিজের আইন छब्रडौ । श्रांशांछू, s७४१ মানেন না ।” অতি কষ্টে ঘরোয়ানকে ফিরাইয়া দিয়া ডেপুটী অষ্টমনস্ক ভাবে পুনৰ্ব্বার কাগজ উণ্টাইতে লাগিলেন। অকস্মাং বলিয়া ft ۰۰۰,.. ه ای : f یا firsiaت ফ্রাঙ্কের চেক এখানে কে রাখিল ?” মৃদুহান্ত করিয়া জিন লিক্লিয়ার বলিলেন *আপনার ভোট আমাদের একান্ত আবশুক । কমিটির ছয় জন সদস্তের মধ্যে তিন জন আমাদেরই পক্ষ ভূক্ত। বক্ৰী তিনজন আমাদের বিপক্ষ সুতরাং তাহারা যে আমাদের বিরুদ্ধে ভোট দিবে ইহা অবশুম্ভাবী । আপনি কোন পক্ষভুক্তই নহেন—ইহাতে আপনার ব্যক্তিগত লাভ লোকসান কিছুই নাই। আপনি যপি অনুগ্রহ করিয়া আমাদের পক্ষে ভোট দিতে স্বীকৃত হন, তবে আমাদেরই জয় इहेtव ।” cउभूी निर्मांक-उँहां★ यूथ শুকাইয়া গিয়াছে—কপালে ঘৰ্ম্মবিন্দু দেখা দিয়াছে—তিনি থর থর করিয়া কঁাপিতেছেন । চেকখানি এখনও হাতে আছে দেখিয়া জিন লিক্লিয়ার বলিতে লাগিলেন “রাজনীতিতেই আপনাকে নিঃস্ব করিয়াছে । আপনি কি ভাবে দিনপাত করিতেছেন একবার তাঁহাই বিবেচনা করুন। আপনার প্রিয়তমা পত্নীর কথা মনে করুন—এই রাত্রিকালে ফুৰ্য্যোগে র্তাহাকে “সেলে”সস্ত জ্যাকেট কিনিতে যাইতে হইল।” লিক্লিয়ার উত্তর প্রত্যাশায় ডেপুটীর মুখের দিকে চাহিলেন। ডেপুটী এখনও নিৰ্ব্বাক । লিক্লিয়ার বলিতে লাগিলেন “e • সংস্র ফ্রাঙ্ক । ইহা দ্বার আপনি আপনার অবস্থার পরিবর্তন করিতে পরিবেন। নুতন নিৰ্ব্বাচনে ইহার কিয়দংশ ব্যয় করিলেই আপনার নির্বাচন কেন্থই