পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৩২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

WSeb” রাজা জানকীরামের কৌশলে প্রতারিত হইয়া ভাস্কর নিঃশঙ্কচিত্তে সামান্ত অম্লচর সমভিব্যহারে শিৰিয় সন্নিকটে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। नवांदब्र कर्मकांद्रीश्रृं* मशंजरुitझां८श् ॐांशंद्र मथईन করিয়া উহাকে নবাবের শিবিরাভ্যন্তরে লইয়া গেলেন । ভাস্কর ভিতরে প্রবেশ করিবামাত্র নবাব বাহুপ্রসারিত করিয়া উদ্বিগ্নচিত্তে জিজ্ঞাসা করিলেন, তাহাঁদের মধ্যে ভাস্কর কোন ব্যক্তি। ভাস্করকে দেখাইয়া দিবামাত্র নবাব বলিয়া উঠিলেন “বিধৰ্ম্মীর শিরচ্ছেদন কর।" তৎক্ষণাৎ যবনিকার অন্তরাল হইতে লুকায়িত কয়েকজন ব্যক্তি বেগে অগ্রসর হইয়৷ তরবারিদ্বারা আগন্তুকগণের সকলকেই খণ্ড খণ্ড করিয়া ফেলিল। নবাবের সৈন্যগণও আদিষ্ট হইয়৷ তৎক্ষণাৎ বহিঃস্থিত মহারাষ্ট্র সৈনিকগণকে আক্রমণ করিয়া কাটোয়া অভিমুখে বিদূরিত করিয়া দিল। ভাস্করের হত্য নবীবের বিশ্বাসঘাতকতা এবং নিজামং সৈন্তের পশ্চাদ্ধাবনের সংবাদ পাইবাম’ত্র কাটোয়াস্থিত সমগ্র মহারাষ্ট্রবাহিনী অবিলম্বে শিবির উত্তোলিত করিয়া বেয়ারাভিমুখে পলায়ন করিল। এই সময়কার এইরূপ একটি গল্প আছে, মহারাষ্ট্রদিগকে আক্রমণ করিবমাত্র শিবিরে মহাকোলাহল ও বিশৃঙ্খলা উপস্থিত হওয়ায় নবাবের একজন অনুচর র্তাহাকে হস্তীতে আরোহণ করিয়া পলায়ন করিতে পরামর্শ (झन। नराएबग्न थक िश्राष्ट्रको शब्राहेम्न। यो७झाश তাহ ন পাওয়া পৰ্য্যস্ত নবাব শিবির ত্যাগ করিতে অস্বীকার করিলেন । র্তাহার সচিব উত্তেজিত হইয়া ৰলিয়া উঠিলেন, “পাদুকা অস্বেযণ করিবার কি এই সময় ?” নবাব উত্তর করিলেন, “না, তাছা নহে সত্য। কিন্তু এখন যদি আমি পাদুক ত্যাগ করিয়া প্রস্থান করি, পরে লোকে বলিবেचांजिवनौं शै। धां१ लश्ब्रl vलाईवांग्न छछ ७ठट्रे উদ্বিগ্ন হইয়াছিলেন যে পাদুকা পৰ্য্যন্ত ত্যাগ করিয়া আসিয়াছিলেন।” - ভাস্করের হত্যার পর যুদ্ধক্লান্ত নবাবসৈন্ত বিশ্রীম গাইতে না পাইতে তাহাদের ভাগ্যে ভারতী । ר לסל,efts4 আবার এক নূতন বিপদ জাসিয়া উপস্থিত दश्श । नवांद नएछद्र ७कखन cननांगठि नश्ना विरजाशे श्ग्रा ७?एलन । नवाद यूरुकांप्ण खप्नी সেনাপতিগণকে বিশেষ পারিতোষিক দানে প্রতিশ্রুত श्tउन । मूलांक थे। बाह्य ७कछन cननां°ठि বেহারে সহকারী শাসনকৰ্ত্তার পদ পাইবার আশায় ছিলেন। নবাব কিন্তু উক্তপদ সাউকৎ জঙ্গ নামে একজন শ্রেষ্ঠ শাসননীতিজ্ঞ ব্যক্তিকে দান করিয়াছিলেন। নবাবের এই ব্যবহারে মুস্তাফা নিজেকে अश्iभtनिरु खलीनं बfेन। बिचिींश्व चक्षश्लङ्घ খুজিতেছিলেন। এক্ষণে স্বযোগলাভ করিয়া নৰাবসৈন্তকে স্বদলে আনিয়া তিনি আলিবর্দীকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করিলেন এবং স্বয়ং নাজিম পদ অধিকার করিয়৷ ৰসিলেন। নবাব মুস্তাফাকে অস্তরের সহিত স্নেহ করিতেন। সেইজন্ত উtহার এ দুস্কৃতি সত্ত্বেও তাহাকে প্রচুর ধনসম্পত্তি দান করিয়া সস্তুষ্ট করিবার চেষ্টা করিলেন। বহুদিন ধরিয়া উভয়ের মধ্যে এই মনোমালিষ্ঠ চলিতে লাগিল এবং একটা বিশেষ ঘটনা উপস্থিত না হইলে জারও অনেক দিন এইরূপ চলিত বলিয়াই বোধ হয়। একজন ইতিহাসিক এই ব্যাপারের যে বর্ণনা করিয়াছেন তাহা নিয়ে উদ্ভূত হইল :– একদিন মুস্তাফা র্থ নবাবের সাক্ষাৎ প্রার্থনায় ॐाशंद्र श्,ि थ१ान कर्मफ़ाब्रौष्क नवांtवब्र निकल्ले প্রেরণ করিলেন। তিনি তথায় উপস্থিত হইলে র্তাহার প্রতি কোন প্রকার বিশ্বাসঘাতকতা কর। मङद किन, ठांशझे हिब्र कब्र ॐाशब्र छैtणधू । বিদ্রোহের পর হইতে তিনি সর্বদাই সাবধানে কৰ্ম্ম করিতেন। কৰ্ম্মচারীদ্বয় নবাবকে অভিবাদন করিয়া সেনাপতির অপেক্ষায় উপবেশন করিলেন। কিন্তু সেনাপতির আগমনবাৰ্ত্ত ঘোষিত হইবামাত্র অন্তঃপুর হইতে এক ভূত্য আসিয়া নবাবকে সংবাদ দিল— cष ॐाशंद्र. ७कछन cदशभ गश्न भौक्लिष्ठ श्ग्राrश्न এবং তাছাকে দেখিবার বাসন প্রকাশ করিয়াছেন। নবাব সেনাপতির কৰ্ম্মচারীদ্বয়কে তাছার ক্ষণিক অনুপস্থিতির কারণ তাহাদিগের প্রভুকে বুঝাইয়।