পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা । कब्रन-वि३ि५ ।। లిషికి ধূলিকণা ৷ রোগের বীজাণু সম্বন্ধে নানা প্রকার নূতন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হওয়া অবধি বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণ এই সকল বীজাণু কি প্রকারে ব্যপ্তি লাভ করে তাহারই অনুসন্ধান করিতেছেন। এই অনুসন্ধানের ফলে তাছারা দেখিয়াছেন ষে ধুলিক্ষণ না থাকিলে অধিকাংশ রোগের ৰীজাণুই মনুষ্যদেহে প্রবেশ করিতে পারিত না। আমাদের চতুর্দিকের বায়ুমণ্ডল ধূলিকণায় পরিপূর্ণ তাহা আমরা সকলেই জানি। এই ধূলিকণাগুলি রোগের বীজাণুর বাহন স্বরূপ। এই ৰাহুনের আশ্রয়ে রোগের বীজাণুগুলি রোগীর গৃহ হইতে নিষ্ক্রান্ত হইয়া সুস্থ ব্যক্তির মুখ ও বুকের মধ্যে প্রবেশ করিয়া তাহাদিগকেও অtফ্রমণ করে । পথের গাড়ী, সাধারণ বাঙী বা সহরের পথের ধুলি পরীক্ষা করিয়৷ দেখিলে স্তুস্তিত হইতে হয়,—রোগের বীজাণুতে একেবারে পরিপূর্ণ। এই কারণেই আজকাল পরিচ্ছন্নভার একট। চেষ্ট। পৃথিবীময় আরম্ভ হইয়াছে। পুeাতন ধরণের ঝাড়ন আজকাল বৈজ্ঞাণিগণ অনুপযুক্ত বলিয়া মনে করেন। কারণ তাহা দ্বারা ধুলি যথার্থ পক্ষে নষ্ট বা দূরীভূত হয় না। গৃহ পরিচ্ছন্ন করিবার পূৰ্ব্বে চতুর্দিকে অল্প করিয়া জলসিঞ্চন জাবস্তক এবং বংিস্কৃত আবর্জনগুলি মঞ্চ কং। আবশ্বক। একটি ভিজা কাপড়ে করিয়া গৃহ মুছিয়। লইয়। পরে কাপড় খানিকে উত্তপ্ত জলে সিদ্ধ করাই সৰ্ব্বাপেক্ষ নিরাপদ। ধূলিকণা যে আমাদের কিরূপ পরম মিত্র ও চরম শত্রু তাহা আমরা অধ্যাপক সার্ভিসের (G. P. Serwiss ) প্রবন্ধ পাঠে বেশ উপলন্ধি করিতে পারি। ধূলিকণা না থাকিলে পৃথিবীর অবস্থা যে কি হইত অধ্যাপক সার্ভিস তাহার প্রবন্ধে তাহার একটি সুন্দর চিত্র আঁকিয়াছেন। কিন্তু এই আশ্চৰ্য্য ফলোৎপাদক ধূলিকণাগুলি মনুষ্য চক্ষের चशूर्श्व इईशा अगालिएरु cबष्टन कब्रिम्न। यitछ । ইহার কতক জংশ শুদ্ধ ধূলিকণা এবং অবশিষ্টাংশ বায়ুস্রোতে ভাসমান তরল অবস্থাতেই দেখিতে পাওয়া बाग्न। अक्छ धूलि ७एक्वाःब्र न पाक्प्णि cष श्रृषिरौँ থাকিত না তাহ নঙ্গে, তবে সে পৃথিবী বর্তমান পৃথিবী হইতে এত আশ্চৰ্য্য স্বতন্ত্র প্রকৃতির হুইত যে আমাদের পক্ষে তাহ নূতন লোক । প্রায় সকল লোকেই মনে করেন ষে কেবল স্বৰ্য্য হইতেই আমরা দিবালোক পাইয়। থাকি। কিন্তু ইহা আমাদের এক মহাত্ৰম । বায়ুমণ্ডল হইতে শুপ ও তরল উভয় প্রকার ধূলিকণা দূর করিয়া দিলে এ পৃথিবী এক নূতন মায়ালোক বলিয়া বোধ হইবে । দিবা ও রাত্রিকে বিচ্ছিন্ন করিয়া দেখিবার অীর কোন শক্তিই থাকিবে না। যে স্থলে সূৰ্য্যকিরণ অবাধে আসিয়া পড়িবে সেই স্থাপটিই আলোকিত হইয়া উঠিবে, কিন্তু সেখানে কোনও প্রকার অস্বচ্ছ বস্তু সম্মুখে পড়িবে তাহার অন্তরালে গভীর অন্ধকার আসিয়া অধিকার করিয়া বসিবে। প্রত্যেক বাটীর পশ্চাতে, প্রত্যেক প্রাচীরের অন্তরালে, উদ্যানের কুঞ্জপথে ছায়া শীতল তরুতলে, চিরাভ্যস্ত গৃহ মধ্যে অন্ধকারের আবরণ এতই নিবিড় হইয়া উঠিবে যে তাহা ভেদ করিয়া দেখিতে পাওয়া চৰ্ম্ম চক্ষে मछद श्tद नt । निंदांङt१ ब्रांप्जब्रश् छiग्न cवांष হইবে, প্রভেদের মধ্যে মাঝে মাঝে স্বৰ্য্যালোক রশ্মি দেখিতে পাওয়া যাইবে মাত্র । * ইহার কারণ, বিশুদ্ধ ধূলিমুক্ত বায়ু আলোক রশ্মিকে ব্যাপ্ত করিতে অক্ষম। বৈজ্ঞানিক উপায়ে একটি কাচের গৃহকে ধূলিশূন্ত করিয়া তাহার মধ্যের একটি ছিদ্র দ্বারা স্বৰ্য্য রশ্মি প্রবেশ করিতে দিয়া পরীক্ষা করিলে দেখা যাইবে যে, যে স্থানটিতে আলোক রশ্মি গিয়া পড়িয়াছে ঠিক সেই স্থানটিই আলোকিত মাত্র ; অন্তাংশ অন্ধকার। গৃহ মধ্যের চতুর্দিক আমাদের কল্পনাতীত নিবিড় তিমিয়ে মগ্ন। কিন্তু গৃহ মধ্যে ধূলি থাকিলে ছিদ্র দ্বারা আলোক রশ্মি প্রবেশ করিবামাত্র গৃহটি আলোকিত হইয়া উঠিবে। বৰ্ত্তমান গৃহে আলোক রশ্মির রেখাপথে চক্ষু ন রাখিলে সেটিকে পৰ্য্যন্ত দেখিতে পাওয়াম সম্ভব নহে ।