পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । অভিধান ব্যতীত সেীমা তিব্বতীয় ব্যাকরণ এবং আরও অন্যান্য পুস্তক লিখিয়া গিয়াছেন। তন্মধ্যে কঞ্জর Kangur বিশেয উল্লেখযোগ্য । আমরা সেীমা প্রণীত ব্যাকরণের শব্দশিক্ষ। হইতে একটা গল্প পাঠকবর্গকে উপহার দিতেছি । কোন গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ যুবক বাস করিতেন । গৃহস্থের গাভী তিনি প্রাতঃকালে মাঠে লইয়া যাইতেন সন্ধ্যাকালে ফিরাইয়া আনিতেন। একদিন কোন গৃহস্থের গাভী ফিরাইয়া আলিয়া ব্রাহ্মণ দেপিলেন, গৃহস্থ সন্ধ্যাভোজনে নিযুক্ত। ব্রাহ্মণ গরুট গৃহস্থের বাটীর সীমানার মধ্যে ছাড়িয়া দিলেন। বন্ধনমুক্ত গাভীটি সীমান। পরিত্যাগ করিয়া তৎক্ষণাৎ অদৃষ্ঠ হইয় গেল । গৃহস্থ সন্ধ্যাভোজন সমাপন করিয়া ব্রাহ্মণের নিকট গাভী চাওয়াতে ব্রাহ্মণ উত্তর করিলেন যে তিনি উহা উচিার বাটীর সীমানার মধ্যে ছাড়িয়া দিয়াছেন। গৃহস্থ বলিল, আমার দ্রব্য আমাকে প্রত্যাপণ কর নচেৎ রাজার নিকট বিচারার্থে যাইতে হইবে । ব্রাহ্মণ এ প্রস্তাবে সম্মত হওয়াতে উভয়েই রাজধানী অভিমুখে চলিলেন । পধিমধ্যে উ"হারা rদখিলেন যে, এক ব্যক্তি তাহীর অশ্বিনীকে ধরিতে পারিতেছে না । সে ব্যক্তি ব্ৰাহ্মণকে অশ্বিনীর গতিরোধার্থে চীৎকার করিয়া অনুরোধ করিলে ব্রাহ্মণ লোষ্ট্র দ্বারা অশ্বিলীর এক পদে আঘাত করিলেন । আঘাত করিবামাত্র অশ্বিনী পতিত হইয়া পঞ্চহু প্রাপ্ত হইল । অশ্বিনী স্বামী । তথন ব্রাহ্মণকে তাহার অশ্বিনী প্রত্যপণে আদেশ করিলে ব্রাহ্মণ উত্তর দিলেন যে, তাহার অনুরোধেই, তিনি অশ্বিনীর গতি প্রতিরোধ করিতে গিয়াছিলেন সুতরাং অশ্বিনীর মৃত্যুর জন্য তিনি আদৌ দায়ী নহেন। অশ্বিনী-স্বামী ছাড়িবীর পাত্র নয় ; সে রাজার নিকট বিচার প্রার্থী হুইবে বলিয়। ব্রাহ্মণ ও ঘুহন্থের সঙ্গ লইল । ठिनञ्जएन किछूछूद्र शाङ्गेष्ठ बाईtऊ बांक्र१ हेशरमब्र হস্ত হইতে নিঙ্গ fত পাইবার আশায় এক প্রাচীর উল্লঙ্ঘন করিবামাত্র এক তত্ত্ববায়ের উপরে পতিত इश्लम । उांशष्ठ ठरुदlcछद्र शृङ्गा इड्रेल । उथन তস্তবায়পত্নী ব্রাহ্মণকে তাহার স্বামী প্রত্যপণের কথা > o সোম ডি করস । ዓ> বলায় ব্রাহ্মণ বলিলেন যে, মৃত ব্যক্তি কখনও পুনর্জীবন পায় না এবং তন্তুবায়ের অপঘাত মৃত্যুর জন্ত তিনি কোনরূপে দায়ী নহেন। তত্ত্ববায় পত্নী ইহাতে সন্তুষ্ট ন হইয়া অন্ত সকলের সহিত রাজদ্বারে চলিল । কিছুক্ষণ পরে উtহার এক নদী তীরে উপস্থিত श्ब्रा cपथिएशन cय, ७क कार्टूब्रिश भूथ कूर्छांब्र লইর নদী পার হইতেছে । ব্রাহ্মণ তাহাকে নদীর গভীরতা জিজ্ঞাসা করায় কাঠুরিয়া “জল বেশী নয়” এই উত্তর করিল এবং সঙ্গে সঙ্গে কুঠারও নদী গর্ভজাত হইল। অনেক পরিশ্রমেও কাঠুরিয়া তাহার কুঠার উদ্ধারে সক্ষম না হইয়। ব্রাহ্মণকে তাহার কুঠার নিতে বলিল । ব্রাহ্মণ বলিলেন যে কাঠুরিয়ার নিজের অসাবধানতার জন্যই সে কুঠার হারাষ্টয়াছে স্বতরাং তজ্জন্য তিনি দায়ী নহেন। বাকৃবিতণ্ডার পর স্থিরীকৃত হইল যে রাজাই এ বিষয়ে মীমাংসা করিবেন । রাজ সমীপে উপনীত হইয়। প্রথমে গৃহস্থ নিজ আবেদন ব্যক্ত করিল । রাজা ব্রাহ্মণকে জিজ্ঞাসা করিলেন যে,"ত্র হ্মণ গরু লইয়া ছিলেন কিনা, প্রত্যপণ করিবার সময় গৃহস্থ দেখিয়াছে কিন। " ব্রাহ্মণ উত্তর করিলেন,—গরুও তিনি লইয়াছিলেন এবং প্রত্যপণের সময় গৃহস্থও তাহ দেখিয়াছিল। ইহা শুশিয়া রাজা আদেশ করিলেন যে, চক্ষু থাকিতেও যখন গৃহস্থ:দেখে নাই তখন তাহীর চক্ষু—এবং জিহব। থাকিতেও যখন ব্রাহ্মণ গৃহস্থকে কিছু বলেন নাই তখন ব্রাহ্মণের জিহবাও উৎপাটিত হউক । গৃহস্থ এ আদেশে নিজ জার্জি উঠাইয়া লইল । ব্রাহ্মণ লিঙ্কতি পাইলেন। - অশ্বিনী-স্বামী নিজ দুঃখকাহিনী বর্ণনা করিলে রাজা দণ্ড স্বরূপ ব্যবস্থা করিলেন যে, সে জিহব। দ্বারা ব্রাহ্মণকে অনুরোধ করিয়াছিল এবং ব্রাহ্মণ হস্ত দ্বারা লোষ্ট্রখণ্ড নিক্ষেপ করিয়াছিলেন তাহার জিহ্বা ও ব্রাহ্মণের হস্ত এই উভয়ই ছেদিত হউক । অশ্বিনীম্বামী জিহবা হীরাইৰীর ভরে নিজ মোকৰ্দম উঠাইয়া লইল-ব্রহ্মণেরও হস্ত থাকিয় গেল ।