পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/১১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ। ফেনিল রাজত সলিল রাশি উদ্ধে অনন্ত নীল গগন, আর তীরের এই উভয় পার্শ্ববর্তী মৰ্ম্মর শৈল প্রাচীরের মধ্যেই বুঝি জগতের সীমা আবদ্ধ। একজন ইংরেজ পৰ্য্যাটক যথার্থই লিখিয়াছেন “at any hour, specially ... midday, the quietude and the silence of the excluded froms, she sights and signs of life; outer world round-the utter solitude, as if the f7 were left alo with the Nurbudda in her marbles. -strike the senses with a sort of awe." Riff ...ist. আসিবার আর একটী সুগম পথ আছে। জব্বলপুর ষ্টেসনের পরবর্তী ষ্টেসনের নাম “সিরাজগঞ্জ” এই সিরাজগঞ্জ ষ্টেসন হইতে মৰ্ম্মর শৈল মাত্র পাঁচ মাইল দূরবন্তী, তবে একটা কথা এই যে এ পথে ধনবান পৰ্য্যটকগণের পক্ষে আসাই সুবিধাজনক, কারণ এখানে কোনওরূপ শকটাদি যান বা অশ্বাদি বাহন পাওয়া যায় না, সেজন্য এ স্থানে । আসিতে হইলে পূর্ব রাত্রেই জব্বলপুর হইতে এ স্থানে কোন শকটাদি পাঠাইয়া দিয়া পরে বেলা দশটা এগারটার সময় সিরাজগঞ্জে আসিলে অল্পব্যয়ে, এবং অল্প পরিশ্রমে নৰ্ম্মদ প্রপাত ও মৰ্ম্মর শৈল দেখিতে “পাওয়া যায়; তবে তাহাতে নদীগর্ভে ভ্ৰমণের যে সুখ, যে তৃপ্তি, তাহা পাইবার উপায় থাকে না, নগরের জনকোলাহল ক্ৰমশঃ পশ্চাতে ফেলিয়া নীরবতার মধ্যে অল্পে অল্পে প্ৰবেশ করাই যেন এই মহান সৌন্দৰ্য্য উপভোগের পক্ষে উপযুক্ত সাধনা বলিয়া মনে হয়। এই অননুভূত আনন্দ উপভোগের জন্য পথ সংক্ষেপ করিয়া দ্রুততার মধ্য দিয়া হঠাৎ মক্ষিকার মত মধুর হ্রদে ডুবিয়া গেলে মধুর রসের মিষ্টতা উপভোগ করা যায় না। गैीशब्र শক্তি আছে, ভ্রমণে যিনি আনন্দানুভব করেন এইরূপ প্রত্যেক ব্যক্তির পক্ষেই এ স্থানের এই নয়ন-মন-মুগ্ধকর সৌন্দৰ্য্য দর্শন করা উচিত। জব্বলপুরে আমরা যে জন্য নামিয়াছিলাম, তাহা এইরূপে সফল হইল । মৰ্ম্মর শৈলের পদধৌত পুণ্যতোয় নৰ্ম্মাদার সলিল-প্রবাহে নৌকা বাহিয়া। আসিয়া জগতের এক বিশেষ দৃশ্য মহিমাময় জলপ্রপাত—দর্শন করা শেষ । S S LeLeTMTSASLSES AqACATSiSiiLSAAAALAAAA AALALSYLLLLLLL qqALALCGAAASAHES 'Once in a way.' • བ. ༈ ། ' ', ... bywuVg: ;