পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামপুর। ংশধরগণই এখন রামপুরের নবাব। ১৮০১ খ্ৰীষ্টাব্দে এই রাজ্য ইংরেজ-ত রাজের হাতে আইসে। সিপাহী-বিদ্রোহের সময় এস্থানের নবাব মহম্মদ য়ুসুফ আলী খাঁ। ইংরেজরাজের সবিশেষ সহায়তা করায় ব্রিটিশ গবৰ্ণমেণ্ট র্তাহাকে ১২৮৫২০-২২ টাকা রাজস্বের একটা জায়গীর, উপাধি এবং তোপ প্ৰদান করেন। যুক্সফ আলি খাঁর পরে ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দে তৎপুত্ৰ মহম্মদ । কলাব আলী খাঁ, জি, সি, এস, আই, সি, আই, ই, উপাধিসহ রাজা হন, এবং তৎপরে নবাব মস্তফ আলী খাঁ রাজা হইয়াছেন। কোশিলা নাস্ত্রী স্রোতস্বিনীর বামতটে রামপুর নগর অবস্থিত। এই ৷ সহর মুরাদাবাদ হইতে পূর্বে ১৮ মাইল। রামপুর। বিশেষ সমৃদ্ধিশালী প্ৰাচীন নগর – খোশ নামক রেশমী বস্ত্রের জন্য ইহা ভারতবিখ্যাত, খেশ এস্থানেই প্ৰস্তুত হইয়া থাকে। সৌধাবলীর মধ্যে বিশেষ খ্যাতনামা এবং স্থাপত্য-শিল্প-চাতুৰ্য্যসম্পন্ন তেমন কিছুই নাই, তবে নবাবের সুবৃহৎ সৌন্দৰ্য্যসম্পন্ন প্রাসাদ, জুম্মা মসজিদ, সফদরগঞ্জ বাগান, দেওয়ান-ই-আম, খুর্শিদ-মঞ্জিল, মচ্ছিভবন ও জানান প্রভৃতি ভ্রমণকারী মাত্রেরই দেখিয়া আসা উচিত। নবাব ফৈজউল্লখার নিৰ্ম্মিত দুর্গ ও পৃষ্ঠাহার সমাধি-মন্দির জীবিত থাকিয়া এখনও তঁহার গৌরব ঘোষণা করিতেছে। কোশিলা, নাহল ও রামগঙ্গা নদী রামপুর প্রদেশের নানা স্থান দিয়া প্রবাহিতা থাকায় স্বাস্থ্য ও শস্য উভয়তঃ সমৃদ্ধি । বৃদ্ধি হইতেছে। বেরিলি, মুরাদাবাদ, রামপুর প্রভৃতি এই ক্ষুদ্র তিনটী সহরে তেমন উল্লেখযোগ্য কিছুই নাই বলিয়া বিস্তৃত বর্ণনা করিয়া পাঠকগণের সময় নষ্ট করিলাম না । নগরের কথা । b ,”

  • A*.

مسیه v Saz RN7 NŘIG عام " t چینې SNA SVOZنے STށމ- سيt M s