পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৌতুহল নিবৃত্তির জন্য এস্থানে তাহার একটী লিপিবদ্ধ করিলাম। দক্ষিণ । পতিদিগকে ধৃত করিয়া একত্র উপবেশন করাইয়া তাহদের মধ্যস্থানে একট্রিা । বৃহদাকার মৃন্ময়পাত্রে তপ্ত অঙ্গার রাখা হইত এবং সেই অঙ্গারপূর্ণ হাঁড়িতে | শুষ্ক লঙ্কা-মরিচ নিক্ষিপ্ত হইত। পাঠানেরা সেই ধূমে কাসিতে কাসিতে প্ৰাণ--- ত্যাগ করিত। বড় বড় লম্বমান দাড়িযুক্ত পাঠানদিগের পরস্পরের দাড়িতে | দাড়িতে বাধিয়া তাহদের মাথা ফাটাইয়া দেওয়া হইত। কাহাকেও বা উন্মত্ব সারমেয় বা শৃগালের দ্বারা দংশন করান হইত। কাহাকেও উৰ্দ্ধপদ এবং অধোশির করিয়া বৃক্ষশাখায় ঝুলাইয়া শাণিত ছুরিক-দ্বারা তাহার গায়ের গ চৰ্ম্ম খুলিয়া ফেলা হইত।—এইরূপ ব্যবহার নৃশংসজনোচিত কি না, তাহার বিচার করিতে চাহি না, কিন্তু নিরপরাধ শিখ ও হিন্দু পুরু। এবং সতী স্ত্রীলোকদিগের উপরে পাঠানেরা যে সয়তানী ব্যবহার। করিয়াছিল, তাহাতে তাহারা যে কঠোর দণ্ডের উপযুক্ত ছিল, তদ্বিষয়ে সন্দেহ নাই। এখানকার বাজারে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সমুদয়ই পাওয়া যায়। মাংস এখানে খুব সস্তা। এস্থানের তণ্ডুল অত্যন্ত প্ৰসিদ্ধ, । আমরা ১৫২ পনের টাকা মণের একমণ তণ্ডুল ক্রয় করিয়া দেশে পাঠাইয়াছিলাম। তণ্ডুলের মণ ২০১২ কুড়ি টাকা পৰ্য্যন্তও এখানে আছে। আঙ্গুর, কিসমিস ইত্যাদি ফল এখানে অত্যন্ত সস্তা। আমরা যেরূপ আঙ্গুরের বাক্স এবং কিসমিস আমাদের দেশে দশ আনা বারো-আনায় ক্রয় করিয়া থাকি, পেশোয়ারে তদপেক্ষা উৎকৃষ্ট জিনিষের মূল্য দুই আনা তিন আনার অধিক নহে। ] " , ir . পেশোয়ারে পলিটিকেল এজেণ্ট, কমিশনার প্রভৃতি কয়েকজন বিচারক আছেন। ফৌজদারি বিচার-সম্বন্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৫। আইন ব্যং গীতও | “ফ্রণ্টিয়ার ল” নামে আর একখানা আইন আছে। হননকারীর | অনুকূলে যাহারা সহায়তা করে, তাহাদের প্রতিও গুরুতর দণ্ড বিধান হয়। cनाथांप्न मांद्ध डिन फ़ांद्रि खन वांछनी t i লে i . अभिज्ञ ७थi বাঙ্গালীদের সঙ্গে আলাপ পরিচয়ে বিশেষ আনন্দ লাভ করিয়াছি। কমি • r -