পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उत७-चशe । டி-க-ை പ്പ് ( ബി.ണ কাশী । কতবার ৬/কাশীধামে গমন করিয়াছি, তবু এই প্রাচীন তীৰ্থ আমার নিকট চিরনূতন। এমন মোক্ষদায়িনী পুণ্যময়ী নগরী ভারতবর্ষে অতি বিরল। বাংলার শ্যামল-প্ৰান্ত ছাড়িয়া বাষ্পীয় শকট যখন সঁওতাল পরগণার গিরিবিনরঞ্জিত নির্বরবিধৌত প্রকৃতিসুন্দরীর উচ্ছঙ্খল সৌন্দৰ্য্যরাজির মধ্য দিয়া চলিতে থাকে, তখন নবীন পথিকের নিকট এক নবীন সৌন্দর্ঘ্যের দ্বার মুক্ত। হয়। কাশী যাইবার পথে দর্শনযোগ্য স্থান আরও অনেক আছে, সে সকল বিষয় পাঠকগণের এত সুপরিচিত যে তাহাদের সম্বন্ধে কোনও কথা লিখিতে গেলে, তাহা কাহারও তাদৃশ । গ্ৰীতিপ্ৰদ হইবে না, অপরপক্ষে সময়ের উপরও অন্যায় দাবী করা হয়, সেজন্য সে সব বিষয়ে নিরস্ত হইলাম। মধুপুর, দেওঘর বা বৈদ্যনাথ, পাটনা, বঁকিপুর ইত্যাদি সকলেরই চিরপরিচিত, অতএব বাক্যব্যয়ও নিম্প্রয়োজন। বিহারের তালীবন-পরিশোভিত গ্রাম ও শ্যামল মাঠ পার হইয়া যতই অগ্রসর হওয়া যায়, ততই প্রকৃতিসুন্দরীর ‘সুজলাং সুফলাং ! শস্যশ্যামলাং" মূৰ্ত্তি অদৃশ্য হয় এবং জননীর উগ্ৰচণ্ড মূৰ্ত্তি—কোমলতার পরিাবৰ্ত্তে কঠোর সৌন্দর্ঘ্যের অবতারণা করিতে থাকে। সারারাত্রি পাঞ্জাব মেইল ঝড়ের মত ছুটিয়া প্ৰত্যুষে আসিয়া দানাপুর বা খগোল ষ্টেসনে দাঁড়াইল— এখােন হইতে দানাপুর সহর প্রায় তিন মাইল দূরে অবস্থিত। খগোল বেশ । বড় ষ্টেসন,-—এখানে বহু রেলওয়ে কৰ্ম্মচারী বাস করেন, ইহা একটী । পথের কথা ।