পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজা মানসিংহের মূৰ্ত্তি সমাসীন ছিল, আবুল ফজল, বাবর প্রভৃতি ইহার ভাস্কার-নিপুণ |ার জন্য বিশেষ প্ৰশংসা করিয়াছিলেন এবং এই হাতী হইতেই এই ফটকের নাম হাতিয়ারপুর হইয়াছিল, কিন্তু দুঃখের বিষয় যে বৰ্ত্তমান সময়ে সেই হাতীর কোনওরূপ ভগ্নাবশেষের চিহ্নও দৃষ্ট হয় না, কেহ কেহ অনুমান করেন যে মোতামিদ খা উহার ধ্বংস সাধন করেন। হাতীয়ারপুর ফটকটি জয়সিংহ নিৰ্ম্মিত সুপ্ৰসিদ্ধ মান-মন্দিরের অংশবিশেষ, এই প্রাচীন অট্টালিকাটী শিল্প-নৈপুণ্যের অপূর্ব চমৎকারিতায় অভ্যাপি দর্শকের মনাকর্ষণ করিয়া থাকে। বস্তুতঃই ইহার শিল্প-নৈপুণ্য মানদিকে নিৰ্মিত এত সুন্দর ও নয়ন-রঞ্জক যে সমগ্ৰ উত্তর ভারতে উপমা i i BDiBBDBS S BDD DBDB S DDDD D DDD DB BDS DBDB বিভক্ত। ছােট ছোট সিঁড়ি-পথ দিয়া এই সকল মহলে প্রবেশ করিতে হয়, প্রত্যেক মন্ত্রই অসংখ্য তল, মৃত্তিকার নিক্সেও কতকগুলি মহল ত্রে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ খোদিত ছিল, এখন সে সকল লুপ্ত হইয়া গিয়াছে এবং অব্যবহার্ষ্য ঘরগুলিও ধ্বংসের পথে চলিয়াছে। এই পুরীতে প্ৰবেশ করিবার দ্বার সমূহ বিশেষ ক্ষুদ্রাকৃতি। হিন্দু শিল্প-নৈপুণ্যের পূর্ণ পরিচয় এখােন হইতেই পাওয়া যায়, প্রস্তরের উপর খোদিত'লতা, পাড়া প্রভৃতি ৰূড়ই মনোহর। উত্তর-পশ্চিমাংশের দ্বারের নাম ঘরগৰ্জাপুর দ্বার, এ স্থানেও বহু প্ৰস্তার-নিৰ্ম্মিত দেবমূৰ্ত্তি ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত অবস্থায় দেখিতে পাইলাম। দুর্গটি যদিও দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৫ মাইলের উপরে হইবে কিন্তু ইহার প্রশস্ততা ভাদৃশ অধিক বলিয়া মনে হইল না। এই সুবৃহৎ দুর্গটির তুল্য দুর্ভেদ্য দুর্গ উত্তর ভারতের আর কোথাও দেখিতে পাওয়া যায় না। গোয়ালিয়রের এই দুর্গ মধ্যে বহুতর প্রাসাদ ও দেব-মন্দিরাদি আছে, -rror -ar মানমন্দির, পূজারণিম 丐 । दि। særrí ra, a মন্দির প্রধান, এতদ্ব্যতীত