পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৩৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . . . . . . . . . . . . " . . আরেকটা স্তুপের উপর ঔরংজেবের মসজিদ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ইহা । ছাড়া কয়েক বৎসর হইল আনন্দ টিলা ও বিনায়ক निा नाभक छूशी श् স্থূপ খনন করিয়া বহু প্রাচীন বৌদ্ধ-কীৰ্ত্তির সন্ধান পাওয়া গিয়াছে। । মথুরার চতুর্দিকেই প্রাচীন বৌদ্ধ-কীৰ্ত্তি সমূহের ধ্বংসাবশেষের চিহ্ন : বিদ্যমান। জামালপুর ও কঙ্কালী या चनशिा ७ कांऐना স্তুপ হইতে । বহু বৌদ্ধ নিদর্শন ও শিলালিপি ইত্যাদি পাওয়া গিয়াছে, ইহা হইতেই | ইহার প্রাচীন সমৃদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। সুপ্ৰসিদ্ধ চৈনিক পরিব্রাজক য়ুয়ানচয়ঙ যে সমস্ত বৌদ্ধসঙ্ঘের কথা উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন, সুপ্ৰসিদ্ধ প্রত্নতত্ত্ববিদ ডাঃ কানিংহাম, ফুরার, বার্গেস প্রভৃতির যত্নে সে সকল স্তৃপ । নিহিত শিলা ফলক হইতে যশোবিহার, উপগুপ্তবিহার, সঙ্ঘমিত্রসাদ বিহার, হুবিস্ক বিহার ও কুণ্ডশুক বিহার ইত্যাদির নাম পাওয়া গিয়াছে। পূর্বে মথুরার যে স্থানে এখানকার সুবিখ্যাত কেশবদেবের মন্দির বিরাজিত ছিল এবং যাহা সম্রাটু ঔরংজেব কর্তৃক ১৬৬১ খ্ৰীষ্টাব্দে বিধ্বস্ত হইয়াছিল তাহা বৰ্তমান সময়ে “কাঁটুরা” নামে সুপরিচিত। ঔরংজব কেশবদেবের মন্দিরের উপর এক মসজিদ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন অদ্যাপি সেই মসজিদ গাত্ৰস্থ ১৭১৩ ও ১৭২০ সম্বতের নাগরী লিপি হইতে তাহা বিশেষরূপে প্ৰমাণিত হয় । l মথুরা, যমুনার তটদেশে অনিন্দ্য শোভায় বিরাজিত। এই চির সমৃদ্ধি- , শালিনী নগরী হিন্দুর পুণ্যতীর্থ ও চির মধুময় স্থান। ইহা ভক্ত বৈষ্ণবগণের - প্ৰাণ প্রিয়তম পুণ্যভূমি, কারণ এই নগরের অনতিদূরে পোতরকুণ্ড বা ? কংসের কারা-গড়ে, বন-কুসুম-ভূষণ, গোপিনী-মন-মােহন, ভক্ত-বাঞ্ছিত শ্ৰীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন ; যমুনার তীরের প্রাচীন ঘাটগুলি কতদিনের - পুরাণ-স্মৃতির মধুময় কাহিনী হৃদয়ে আনয়ন করিয়া চিত্ত তন্ময় করে! : আতপ তাপে চারিদিক প্ৰপীড়িত, আর নয়ন সমক্ষে অনন্ত বিস্তারিত। নীলাকাশভলে নগরের সুদৃশ্য অট্টালিকা শ্রেণী মাথা তুলিয়া দাঁড়াইয়া । Bgi BDBDB BDBD DBD BD BDBD BDB DD DBDBD DB २१>