পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৪৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গিব্ৰি-গোলক্রন । ব্ৰন্দাবন হইতে ফিরিয়া আসিয়া পরদিন আমরা গােবৰ্দ্ধন যাত্রা করিলাম। বৃন্দবনের বিপরীত দিকে গোবৰ্দ্ধন অবস্থিত, কাজেই আমাদিগকে মথুরা হইয়া যাইতে হইল। এই পথেই সুপ্ৰসিদ্ধ শ্যামকুণ্ড ও রাধাকুণ্ড । মথুরা ছাড়াইয়া আমাদিগকে প্রথমে মধুবনে প্ৰবেশ করিতে হয়। এই মধুবনেই রাবণের ভাগীনেয় লবনদৈত্যের আবাস ছিল। শুনিলাম বনের মধ্যে একটা টিলা আছে, তাহাকে এখনও “লওন টিলা” বলে। ঢিপি ছাড়া আর কিছুই নাই শুনিয়া ত্ৰেতাযুগের সে দৈত্যপুরী, শক্রক্সের সে বিজয়ভূমি দেখিতে যাইবার লোভ সংবরণ করিয়া আমরা অগ্রসর হইলাম। কৃষ্ণ-লীলায় মধুবনই শ্ৰীকৃষ্ণ-বলরামের প্রিয় গোচারণ স্থান ছিল। গোষ্ঠলীলার স্থানই এই ৷ একা হইতে নামিয়া এখানকার রজে গড়াগড়ি দিবার মত ভক্তি আমাদের ছিল না, কাজেই আমরা অগ্রসর হইলাম। এই মধুবনেই বলরাম মধুমাসে মধুপানে মধুলীলা করিয়াছিলেন। মধুবন LDBB BDBDBB BDDSDD BD SS S SBD SkDBDDDDBBBBDDBB BDS LBDD আছে বটে, এখনও শত শত তালগাছ চতুর্দিকে দণ্ডায়মান আছে, কিন্তু তেমন আর নাই,-ভাগবতের মধুবন-বিহারের পরম শোভাধার তালীবনের সৌন্দৰ্য্য-সন্তার আর নাই। এক্কা চলিতে লাগিল, আমরাও কৃষ্ণলীলার স্মৃতিজড়িত স্থানগুলির প্রতি সবিস্ময়ে সাগ্রহে দৃষ্টিপাত করিতে করিতে চলিতে লাগিলাম। শেষে গোবৰ্দ্ধন গ্রামের নিকট উপস্থিত হইলাম,-গ্ৰাম্য বালকেরা দলে দলে ছুটিয়া আসিয়া শিশুকণ্ঠে বাঙ্গালী কবির অমর কবিতায় ভক্তের হৃদয়ের প্রতিধ্বনি তুলিয়াই যেন চারিদিকে नांघ्रिङ नांड् िदक्लिड्, व्लाव्नि,-- “শ্যামকুণ্ড রাধাকুণ্ড গিরি-গোবৰ্দ্ধন। (আর) মধুর মধুর বংশীবাজে এইত বৃন্দাবন ॥” তাহার পরেই তীর্থ-প্ৰথমত-—“দে বাবা একটা পয়সা দে-— হামরা চার জনে লেবে” ইত্যাদি বহুশ্রুত দরখাস্তের ‘বয়েদ আওড়াইতে লাগিল। ক্রমশঃ Vo V