পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৪৪৩

岛杯5-或构外枋 তঁহাদিগকে ভগবানের লীলা স্থল-সকল দেখাইয়াছিলেন । দাস গোস্বামীর সঙ্গে ইহার ঘনিষ্ঠত ছিল । ভক্তিরত্ন-প্ৰকাশ নামে ইহার একখানি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ আছে । শ্যামকুণ্ডের উত্তর তীরে ‘সুবলকুঞ্জ’ আর একটি দেখিবার জিনিস । স্থানটির শোভা অতি রমণীয়। এই কুঞ্জ মধ্য হইতে কুণ্ডের যে ঘাটে সুনাদি করিতে হয়, তাহার নাম “মানস-পাবন’ ঘাট । ইহা শ্ৰীমতী রাধিকার অতি প্ৰিয় স্থান । এই ঘাটের উপরেই পাঁচটি বৃক্ষ এক সারিতে দণ্ডায়মান আছে। পাণ্ডা বলিয়া দিলেন পঞ্চপাণ্ডব তীর্থ-মাহতু্যে আকৃষ্ট হইয়া এখানে এই বৃক্ষরূপে অবস্থান করিতেছেন । পঞ্চপাণ্ডরের অবতার গাছকয়টা দ্বাপরযুগের তো নহেই, তবে আধুনিক কালেরও নহে । তীর্থ আবিষ্কার কালে এই গাছগুলি বনের মধ্যে কেক পাওয়া গিয়াছিল বলিয়া শুনা :স্পেশাশ; ধূপ-" | গেল। গােবৰ্দ্ধনের নিকটে রাসৌলী {#fb; নামে একটী ক্ষুদ্র গ্রাম আছে । সেখানে গিরি-গোবৰ্দ্ধানে মধুমাসে - به بیرون ব্ৰজচন্দ্র রাসলীলা করিয়াছেন ও বুলনে দুলিয়াছেন। রাসস্থলী আজিও চিহ্নিত আছে, কিন্তু তাহা শ্ৰী রাধাকৃষ্ণের ঝুলন। : দর্শনে আমাদের আর যাওয়া ঘটিল না, ইহার নিকটে আনিয়োর গ্রাম। এই গ্রামেই ইন্দ্ৰপূজা বন্ধ করিয়া গোবৰ্দ্ধনকে ছত্ররূপে ধারণ করিয়া ভগবান “গিরিধারী” নাম লইয়াছিলেন । এই গ্রামের পাশ্বে ইন্দ্রের পরাজয়-নিদর্শন স্বরূপ ‘ইন্দ্ৰকুণ্ড” বৰ্ত্তমান আছে.। গোবৰ্দ্ধানের চতুষ্পার্শ্বে বহুদূর-পৰ্য্যন্ত বহু গ্রামে ভগবানের নানা লীলাস্থলের কথা শুনিতে শুনিতে চলিতে লাগিলাম। সকল স্থান দেখিবার কৌতুহল জাগিলেও দেখিবার বিশেষ কিছুই নাই শুনিয়া, অগ্রসর হইলাম না, গোবৰ্দ্ধন পৰ্বত ও তাহার নিকটস্থ দৃশ্যগুলি দেখিবার জন্যই আগ্ৰহাস্থিত হইলাম। ክኣ፥ዶ! -*, ་་གསར་ **ā O . | . . . . به ۰ - ۴ " O O دیے ... ۴ ם ריר ................ T۰۲۲ ء م O vOttbr