পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৫২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিন্ধ্যাচল । श्। अश्व्रधांडिनौ व्ौलाद्ध भू6ि न। नानदभश्निो लोलाद्र মূৰ্ত্তি ?—কে এ প্রশ্নের মীমাংসা করিয়া দিবে ? আমার অদৃষ্টে মাতৃ দর্শন ঘটিল না। — মায়ের মন্দিরের উচ্চতা যেমন অল্প, প্রবেশ দ্বারাও তেমনি ক্ষুদ্ৰ—বসিয়া নিম্নমুখে অতি কষ্টে প্রবেশ করিতে হয়। একটু স্থূলকায় হইলে, একটু ভূড়ি থাকিলে আর সে দ্বার দিয়া প্ৰবেশ করিবার উপায় নাই! যাক,- মায়ের গহবরের পার্শ্ব দিয়া মন্দিরমধ্যে শঙ্খাবৰ্ত্তের ন্যায় একটা পথ আছে, তাহা দিয়া “কালী-খো” নামক গুহার অপর পাশ্বে যাওয়া যায়। “কালী-খো” অর্থে কালী-গহবর। শঙ্খাবৰ্ত্তি পথে গুহার শেষে আসিয়া ঐরূপ পাথরের টালিতে খোদিত কালিকামূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। এখানেও মূল মন্দিরের ন্যায়ই সমস্ত, তবে এখানে একজনের বেশী দুই জনের স্থান হয় না। কাজেই কোন সূক্ষমকায় দর্শন করিয়া ফিরিয়ানা আসিলে অপারে প্রবেশ করিতে পারে না ; তবে মা কালী ভক্তের প্রতি ততটা নিদয়া নহেন তাই বিনা আয়াসে তাহার দর্শন করিবার অন্য উপায় করিয়া দিয়াছেন । মন্দিরের বহিঃপ্ৰাচীর গাত্রে একটি ঘুলঘুলি কাটা আছে, তন্দ্বারা কালী দৰ্শন বেশ স্পষ্টরূপে হয়।—শুনিলাম। এই দেবী ঠগীদের পূজিতা ছিলেন। এই চত্বরের পার্শ্বে ৮, ১০ হাত উচ্চে আর একটা চত্বর আছে, সেখানে ছাদ খোলা একটি চতুরস্ৰ গৃহ আছে। শুনিলাম উহা মহাকালের মন্দির। সিড়ি দিয়া উঠিয়া গৃহের এক পার্শ্বে মেজের এক গৰ্ত্ত মধ্যে এক বিরাট শিবলিঙ্গ এবং ঘরের অন্যান্য অংশে আরও কয়েকটি শিবলিঙ্গ অবং অন্য কয়েকটি ভগ্ন দেৰ মূৰ্ত্তি দেখিলাম । মহাকাল দর্শনের পর আমরা যোগমায়া বিন্ধ্যবাসিনীর মন্দির প্রদক্ষিণ করিয়া ৰিদায় লইলাম এবং পার্বত্য পথে ঘুরিয়া ব্ৰহ্মকুণ্ড তীর্থে উপস্থিত হইলাম। ব্ৰহ্মকুণ্ড ও অগস্ত্যকুণ্ড একই শিখরে অবস্থিত। শিখরটি পর্বতের চুড়াকার নহে। পৰ্বতের পার্শ্বদেশে যেন ক্ষয় হইয়া অসমান স্তরে বিভক্ত হইয়া সমতল ভূমিতে গিয়া মিশিয়াছে। এই স্তরের মধ্যস্থানে দুইখানি পাথরের ফাটল দিয়া জল গড়াইয়া আসিতেছে এবং নিম্নের এক একটী ক্ষুদ্র গৰ্ত্তে পড়িতেছে। ইহার বামেরটি ব্ৰহ্মকুণ্ড দক্ষিণেরটি **াভ্যাকাণ্ড । এখানে সুসান তৰ্পণ করিতে হয়। পাণ্ডা কেহ নাহ, তবে দুর Ꮤ2ᏄᏄ س89