পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৬২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ। কারণ নদী না থাকায় নৈসৰ্গিক কোনরূপেই ইহা শত্রুর আক্রমণ হইতে রক্ষা করিবার পক্ষে তাদৃশ নিরাপদ নহে। কাজেই কয়েক শত বৎসর রাজত্বের পরে কটকে রাজধানী পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছিল । কেশরী রাজবংশের পরে চোর গঙ্গাবংশ উৎকলে রাজত্ব করেন,— ইহারা বিষ্ণুর উপাসক ছিলেন কাজেই ভুবনেশ্বরের শিব মন্দিরগুলির প্রতি ইহাদের মনোযোগ তাদৃশ আকৰ্ষিত হয় নাই। বিধৰ্ম্মী রাজাগণের নানা প্ৰকার অত্যাচারে ও হিন্দুধৰ্ম্মদ্বেষী কালাপাহাড়ের উৎপাতে এ স্থানের যে কত অনিষ্ট ঘটিয়াছে তাহার ঠিক নাই । পঞ্চদশ শত বৎসরের নানাপ্রকারের বিপ্লবের মধ্য দিয়া ইহারা এখনও জীবিত, এ সকল হিন্দুকীৰ্ত্তি দর্শনে হৃদয়ে আনন্দ ও গৌরবের উদ্রেক হয় না। এমন হিন্দু অতি বিরল। পূর্বে ভুবনেশ্বরস্থ বিন্দুসরোবরের চতুর্দিকে ৭০ ০০ হাজার দেব-মন্দির DBS LqBB BDBLDB DD zY DDD SDDD DBDBDBBBB BBuT S DBDBDSS BD যাত্ৰিগণ সকলেই বিন্দুসরোবরে সুান করিয়া। তবে লিঙ্গরাজ ও অন্যান্য দেব-মন্দির সমূহ দর্শনার্থ গমন করেন । বিন্দুসরোবরের তার হইতে চতুর্দিকস্থ মন্দিররাজি বেষ্টিত ভুবনেশ্বরধামের দৃশ্য লোচনানন্দদায়ক। এই সরোবর বা হ্রদটি ভুবনেশ্বরের ঠিক মধ্যস্থলে অবস্থিত । কথিত আছে। যে মহাতীৰ্থ সকলের বিন্দু বিন্দু সার সংগ্ৰহ করিয়া এই বিন্দুসরোবর নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। একাম্রপুরাণ, পদ্মপুরাণ, ও ব্ৰহ্মপুরাণের মতে এই পবিত্র সলিলপূৰ্ণ হ্রদ মধ্যে অবগাহন করিলে नकटन डीtथद्ध कव्व्नांड इठे ग्रा थांक । “তত্ৰ বিন্দু সরস্তীৰ্থং তার্থবিন্দুভিপূরিতম। তস্য মজনমাত্রেণ সৰ্পৰ্বতীর্থস্থাগাহািনম৷” ( ব্ৰহ্মপুরাণ ) এই সরোবরের অপর নাম গো-সাগর । ইহার কারণ এই যে এক সময়ে দেবী ভগবতী গোপবালিকার বেশে গোচারণা করিতেন এবং গো দুগ্ধ দ্বারা লিঙ্গাকৃতি মহাদেবকে স্নান করাইতেন। বিন্দুসরোবরের জলে তাহার গো সকল স্নান করিত ও ঐ জল পান করিত বলিয়া এই সরোবরের অপর নাম গো-সাগর হইয়াছে। বিন্দুসরোবরের দৈর্ঘ্য ১,৪০০০ ফিট ও প্রন্থে سوچ\8 विन्नू नcब्रांबद्ध ।