পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৭৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fearariete নাকচাঞ্চীনগরী হইতে আসিবার পথে কেবল কাঞ্চীনগরীর মহান স্মৃতিই হৃদয়ে জাগিয়াছিল। কি মহিমাময় শিল্পনৈপুণ্য ! কি মহান উৎসাহ ও উদ্যম, ধৰ্ম্মের জন্য মানুষ যে কত স্বাৰ্থ ত্যাগ ও অর্থব্যয় করিতে পারে তাহা পুণ্যভূমি ভারতবর্ষ ব্যতীত জগতের অন্যত্র সুদুর্লভ। চিঙ্গলপৎ একটী ক্ষুদ্র নগর, লোক সংখ্যা ( ১০,৫৫১)। চতুদিকে অনুন্নত শৈলশ্রেণী প্রাচীরের ন্যায় ঘিরিয়া রহিয়াছে। বিটপীবল্লরী-সমাচ্ছন্ন শীলাকীর্ণ এ সমুদয় গিরি সমূহের সৌন্দৰ্য্য উপভোগ্য। এই পাহাড়গুলির কোনটিই ৫০০ পাঁচ শত ফিটের অধিক উচু নহে। ইহা পালার নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত। সহর হইতে অৰ্দ্ধ মাইল দূৱ দিয়া কল কল ছল ছল রব করিতে করিতে নীরব অরণ্যানীর শীতল ছায়ার মধ্য দিয়া কোন প্ৰিয়তমের উদ্দেশে যে পালার বহিয়া চলিয়াছে, তাহা কে জানে ? তটিনীর প্রেমের কাকলী মানবের বুঝিবার সাধ্য নাই, সে দেবভাষা, দেবতারাই বুঝিতে সক্ষম। এস্থানে আগন্তুক পথিকগণের থাকিবার পক্ষে কোনও অসুবিধা নাই। ডাক বাঙ্গলা, ব্ৰাহ্মণের হােটেল প্রভৃতি সমুদয়ই আছে। হােটেলে সর্বশ্রেণীস্থ হিন্দু যাত্ৰিগণই আহারাদি । করিতে পারেন। প্রতি বেলা আহারের জন্য ৫/১০ হইতে। ০ চারি আনা দিতে হয়। যাতায়াতের জন্য ঝটিকা এবং গো-যান উভয়ই পাওয়া যায়, ॐडि भांश्ल ०/० डांना श्निांद ब्लांrों । চিঙ্গলপৎ জেলা ও তালুকের চিঙ্গলপৎই প্রধান নগর। ইহা মান্দ্ৰাজ নগরের ৩৬ মাইল দক্ষিণদিকে আর্কোণাম লাইন ও দক্ষিণ রেল পথের সংযোগস্থলে বিরাজিত। আমরা যখন এ স্থানে উপস্থিত হই, তখন অনাবৃষ্টি নিবন্ধন এখানে ভয়ানক দুভিক্ষ ছিল। গভর্মেন্ট হইতে এ সমুদয় জীর্ণ শীর্ণ দুৰ্ভিক্ষ-প্ৰপীড়িত নরনারীগণকে ভাতের কাঞ্জী (মণ্ড ) খাইতে দেওয়া হইত। জীৰ্ণ বস্ত্র পরিহিত, অৰ্দ্ধোলঙ্গ ক্ষুধাৰ্ত্ত বুদ্ধ, বৃন্ধা, প্রৌঢ় ও প্ৰৌঢ়ী, যুবক যুবতী, এবং অপোগণ্ড শিশুগণের করুণ (፩ (ሎ¢ नांक्षांब्र बना । क्षेर्डिी कब्र कथ।