পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৮১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

©द्वड-कभe । মাঘ মাসে যে মেলা বসে, তাহাতেও দাক্ষিণাত্যের নানা জেলার অধিবাসিকৃন্দ সমবেত হন । মাদুরার সর্বপ্ৰধান দেব-মন্দির রেলওয়ে-ষ্টেশনের প্রায় এক মাইল DD BBBSS BBB BBDDDD DB SDDB DDD S দেবমন্দিরের কথা । km 登辑 পূর্বদিক বৰ্ত্তী মন্দিরে মীনাক্ষী (পাৰ্বতী) দেবীর মূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠিত, এবং পশ্চিম দিকের মন্দিরে “সুন্দরেশ্বর” নামক শিবমূৰ্ত্তি বিরাজমান। জনপ্ৰবাদ এইরূপ যে, রঘুকুলতিলক শ্ৰীরামচন্দ্ৰ বনবাসকালে এই সুন্দরেশ্বর মহাদেবের পূজা করিয়াছিলেন। মীনাক্ষী দেবীর মন্দিরের তোরণ দিয়া এই মন্দিরে প্রবেশ করিতে হয়। মন্দিরের নিকটে একটা “মগুপম আছে। তাহার নাম “অষ্টলক্ষনীমণ্ডপম । এই ‘মণ্ডপমে’ অষ্টৈশ্বৰ্য্যের অধিকারিনী অষ্ট লক্ষনীর আটটী বিভিন্ন মূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠিত আছে। এই মণ্ডপমের উপরিভাগে নানাপ্রকার দেব দেবীর মূৰ্ত্তি খোদিত আছে। তন্মধ্যে ভগবতীর জন্ম, শিবের সহিত র্তাহার যুদ্ধ, কাৰ্ত্তিকেয়ের ( সুব্রহ্মণ্য) জন্ম, মহাদেবের রাজত্ব গ্রহণ ; ইত্যাদি বহু পৌরাণিক চিত্র অতি সুন্দর। মণ্ডপমের শেষাংশে একটী দ্বার। দ্বারের বাম পার্শ্বে গণেশের বিশাল মূৰ্ত্তি বিরাজিত। তাহার দক্ষিণ পার্শ্বে দেব-সেনাপতি ষড়ানন কাৰ্ত্তিকেয়ের মূৰ্ত্তি । এই দ্বার অতিক্ৰম করিয়া একটা বারান্দায় প্ৰবেশ করিতে হয়। সেখানে মহাদেবের শবর-মূৰ্ত্তি ও ভগবতীর শবরী-মূৰ্ত্তি অঙ্কিত। এই দরদালানটা অতিক্ৰম করিয়া যে বৃহৎ মণ্ডপমে প্ৰবেশ করা যায়, উহা মিনাক্ষীনায়ক নামধারী নায়ক রাজাদের প্রধান অমাত্য কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল । বৰ্ত্তমান সময়ে ইহা মন্দিরস্থ হস্তীর আবাসস্বরূপ হস্তীশালাররূপে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। মন্দির হইতে বাহির হইলেই সম্মুখে একটী পিত্তল নিৰ্ম্মিত দ্বার দেখিতে পাওয়া যায়। এই দ্বারটা অত্ৰত্য “শিবগঙ্গা’র জামীদার মহাশয় দান করিয়াছেন । এই মন্দিরে প্রতিদিন আরতির পূর্বে দশ হাজার তেলের বাতি প্ৰতি রাত্ৰিতেই দেওয়া হয়। আর পর্বোপলক্ষে একলক্ষ দীপ জ্বলে। দ্বারের নিকটস্থ দীপাধারে প্রদীপ জ্বলে। এই দ্বারের পর একটী অন্ধকার মগুপম। সেই মণ্ডপে মহাদেবের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থার ভিন্ন ভিন্ন বহু মূৰ্ত্তি খোদিত আছে। এই মণ্ডপমের সন্নিকটেই পট্টমোরাই বা স্বৰ্ণ-পদ্ম পুষ্করিণী। dde