পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

227 is আমরা বেলা এগারটার সময় ইন্দোর নগরীতে উপনীত হইয়া মুসাফের খানায় আশ্ৰয় গ্রহণ করিলাম। ইন্দোর-ইন্দোর রাজ্যের - ., ai im. Territikë.', .nt is*' Mphathghn“MNYahyrhyngwyliaruq. , MI r প্রধান নগর। প্রাচীন শিলালিপিতে ইহার নাম ইন্দ্রপুর " প্রাপ্ত হওয়া যায়। ইন্দ্রপুর একটা ক্ষুদ্র নগরী ছিল ; বৰ্ত্তমান সময়ে উহাই ইন্দোর নামে প্ৰসিদ্ধি লাভ করিয়াছে । কটকী নাম্নী একটী ক্ষুদ্রকায়া স্রোতস্বিনী এই নগরীর পাদদেশ ধৌত করিয়া প্রবাহিতা । নগরটি নূ্যনাধিক এক বর্গ মাইল ব্যাপী। আমরা কিয়ৎকাল বিশ্রামান্তে নগর পর্যাটনে বাহির হইলাম। হােলকার রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা মলহর বাওয়ের মৃত্যুর পর এই স্থানেই প্ৰসিদ্ধ রাজ্ঞী অহল্যাবাই রাজধানী স্থাপন করিয়াছিলেন, હશન૬ ইহা ইন্দোর মহারাজের রাজধানী। এই নগরীটী আকারে ক্ষুদ্র হইলেও বিশেষ উন্নতিশীল । রাজপথের উভয় পাশ্বে সারি সারি বিপণিশ্রেণী, ভিন্ন ভিন্ন দোকানে ভিন্ন ভিন্ন দ্রব্য সমূহ শৃঙ্খলতার সহিত সুসজ্জিত । এ নগরের প্রধান দ্রষ্টব্য মহারাজার লালবাগ নামক প্ৰমোদোদ্যান । রাজবাটী হইতে একটি সুপ্ৰশস্ত রাজপথ উদ্যান পৰ্য্যন্ত গমন করিয়াছে। এই সুন্দর উদ্যানটী বহু স্থান ব্যাপিয়া বিরাজিত। উদ্যানের মধ্যস্থলে একটি সুপ্ৰশস্ত ও সুদীর্ঘ সরসী । নিৰ্ম্মল সলিলপূর্ণ এই জলাশয়টা দেখিতে বড়ই সুন্দর। ধীর পবনে ছোট ছোট ঢেউগুলি উঠিতেছে নাবিতেছে, তীরস্থ সুন্দর প্রাসাদের শ্বেত ছায়া ইহাতে প্ৰতিবিম্বিত হইয়া বড়ই সুন্দর দেখাইতেছে। মণ্ডলাকার পুষ্পিত তরুশ্ৰেণী, উৎস সমূহ, সত্য সত্যই দর্শকের চিত্ত মুগ্ধ করে। গ্ৰীষ্মকালে মহারাজ হোলকার এই উদ্যান মধ্যে বাস করেন ; এ স্থানে নানাবিধ জীব জন্তুও সংগৃহীত আছে। লালবাগ দর্শনান্তে আমরা সেই পথ ধরিয়াই মহারাজার প্রাসাদাভিমুখে গমন করিতে লাগিলাম। মহারাজা হােলকারের लव ।