পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अवर्खी बा ७ख्ब्रिनी। অবস্থিতি করিতেন এবং স্বাধীন ক্ষত্ৰিয় নরপতি রাজদণ্ড পরিচালনা . করিতেন। সে সুখের দিন চিরকালের জন্য অস্তমিত হইয়া গিয়াছে, আর | কি সে সুখ সমৃদ্ধি ফিরিয়া আসিবে ? যে দিন একবার যায় সেত আর, ফিরিয়া আসেনা ! বৰ্ত্তমান উজ্জয়িনী ও প্রাচীন উজ্জয়িনী এক নহে। প্ৰাচীন উজ্জয়িনী নিজপূৰ্ণ গৌরব বৈভব লইয়া মাতা বসুন্ধরার কোলে অন্তহিত হইয়াছে। বর্তমান উজ্জয়িনী প্রাচীন উজ্জয়িনীর উত্তর পার্থে নিৰ্ম্মিত। প্রাচীন উজ্জয়িনী বৰ্ত্তমান উজ্জয়িনীর দক্ষিণদিকে বিলুপ্ত অবস্থায় আছে। মৃত্তিকা খনন করিলে প্রায় ১২১৩ হাত ভূমির নীচে এখনও নগরের প্রস্তর নিৰ্ম্মিত অভন্ন স্তম্ভ সকল প্রথিতাবস্থায় দৃষ্ট হইয়া । থাকে। কতকাল হইল প্রাচীন উজ্জয়িনী ভূমিমধ্যে নিহিত আছে এবং .(്:N ' ('* কি কারণে ভূমিসাৎ হইল। তাহার কোনওরূপ প্রমাণ বিদ্যমান নাই এবং এ বিষয়ে কেহ কোনওরূপ সঠিক মন্তব্য প্রকাশ করিতে সমর্থ হন নাই। উজ্জয়িনী একটা অতি বিখ্যাত তীৰ্থ স্থান। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন এই তিন সম্প্রদায়ের ব্যক্তির নিকটই ইহা একটী মহাতীৰ্থ। এস্থানে পাণ্ডারা যাত্রী লইয়া বড়ই গোলমাল করে এবং সেজন্য ভ্ৰমণকারীর বহু সময় ব্যয় হয়, এ নিমিত্ত প্ৰথমেই পাণ্ডা ঠিক করিয়া লওয়া উচিত, আমাদের পাণ্ডার নাম ছিল কানাইলাল তেওয়ারী। এ নগরে বহুতীর্থ বিরাজিত। আমরা সর্ব প্ৰথমে বিখ্যাত মহাকাল শিবমন্দির দর্শনার্থ গমন করিলাম। এই শিবের মন্দির অত্যন্ত বৃহৎ। মহাকালের এই বৃহৎ ও সুন্দর মন্দিরটীি দর্শন করিলে প্রাচীন যুগের হিন্দু শিল্পিগণের শিল্প-নৈপুণ্যের পরিচয় পাওয়া যায়। কোন সময়ে ইহা নিৰ্ম্মাণ। হইয়াছিল তাহা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য, কারণ মহাভারতের বন-পর্বেও ইহার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়, সে সময়েও মহাকালের এই অধিষ্ঠিত ক্ষেত্ৰ কোটি তীর্থ নামে পরিচিত ছিল ; যথা :- “মহাকালং ততো গচেছন্নিয়তো নিয়তাশনঃ কোটি তীর্থ মুপিম্পূখ্য হয়মেধফলং লভেৎ ৷” স্কন্ধ্য, মৎস্য, এবং নারসিংহ প্রভৃতি পুরাণেও এই মহাকাল শিবলিঙ্গে नाना विषम्न । · ډاسين . وهي