পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাসিক। । পূর্বে জগতের আলোক দৰ্শন করিয়াছিলেন, এ সমুদয় পণ্ডিতবর্গের কল-কোলাহল হইতে দূরে থাকিয়া আমরা নাসিক যে অতি প্ৰাচীন কাল হইতেই বিখ্যাত এবং প্রাচীন স্থান এ কথা নিঃসন্দেহে বলিতে পারি। নাসিকের নিকটবৰ্ত্তী পাণ্ডলেনা গহবরেও নাসিকের নামোল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। ভৌগোলিক (Ptolemy) SCf3 Tg, প্রাভাসুরী নামক জনৈক জৈনগুরুর গ্রন্থেও এ স্থানের নামোল্লেখ দৃষ্ট হয়, অতএব এ স্থানের প্রাচীনতা সম্বন্ধে সন্দেহ করা অযৌক্তিকতা ও निष्ट2igशाखाका । কৃষ্ণা নদীর দক্ষিণ তটস্থ অন্ধ, ভূপতিগণের পরে এ স্থান যথাক্রমে চালুক্য, রাঠোর এবং যাদব বংশীয় নৃপতিগণের শাসনাধীনে ছিল। পরে দেবগিরির যাদববংশ ধ্বংস হইলে দক্ষিণ দেশ যখন মুসলমানগণের হস্তগত হয়, তখন নাসিকও মুসলমানদিগের রাজ্যভুক্ত হয়। খ্ৰীষ্টীয় ১২৯৫—১৭৬০ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত এই স্থান যথাক্রমে ব্ৰাহ্মণী, অহমদনগর, নিজামীসাহী রাজগণ এবং মোগলদিগের অন্তৰ্ভক্ত ছিল;-মোগলেরা নাসিক নাম পরিবর্তন করিয়া ইহার নাম গুলসানাবাদ রাখিয়াছিল। পরে ১৭৬০ খ্ৰীষ্টাব্দে এস্থান যখন মহারাষ্ট্ৰীয়দিগের হস্তগত হয় তখন গুলসােনাবাদ নাম পরিবৰ্ত্তিত হইয়া পুনরায় নাসিক নামে অভিহিত হইতে থাকে এবং সে সময়ে ইহার পূর্ব মাহাত্ম্য পুনরায় চতুর্দিকে ঘোষিত হয়। পেশোবাগণ এ স্থানের বহু উন্নতি সাধন করিয়াছিলেন, তাহারা এ নগরে বহুসংখ্যক দেবালয়, মঠ, মন্দির ও সুন্দর সুন্দর সৌধাবলী নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন, সে সকল দেবালয় ও মঠ এখনও বিদ্যমান। মহারাষ্ট্রীয়গণ এ স্থানে ১৭৬০ খ্ৰীষ্টােব্দ হইতে ১৮১৮ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত শাসনদণ্ড পরিচালনা করিয়াছিলেন, yున శిశి_ f হইতে ইহা ইংরেজীদিগের অধিকারে আসিয়াছে। নাসিক জেলার ইহুই প্রধান নগর। এ স্থানের লোকসংখ্যা ঋতুভেদে পরিবৰ্ত্তিত ও পরিবর্জিত হয়। তবে মোটামুটি কোন সময়েই এই স্থানে ২৪,৪৫০ জনের কম লোক g BD DDSS SMLDB DDBB DSD BDD BD gi DDDS পালিটি স্থাপিত আছে। এ নগরে চিত্ত পােবন ব্ৰাহ্মণের সংখ্যাই অধিক । i **** "புட் ஈகாரதண் prorro t wave" was whwnghraill wrrwgnawr, *** Mwng لیہہ প্রাচীনকাল হইতেই এই স্থান সংস্কৃতালোচনার জন্য বিখ্যাত, ৰূর্তমান। ৬৯৯