পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অহমদনগর । এই সমাধি দেখিতে তেমন সুন্দর নহে। ঔরঙ্গজেবের ন্যায় প্ৰবল প্ৰতাপন্বিত সম্রাটের উপযুক্ত যে এই সমাধি হয় নাই তাহ নিঃসন্দেহে বলা যাইতে পারে। ইহার কারণ এই যে ঔরঙ্গজেব নিজে অত্যন্ত গােঁড়া মুসলমান ছিলেন। কথিত আছে যে তিনি নিজের খরচের জন্য রাজকোষ হইতে কখনও এক কপর্দকও গ্রহণ করিতেন না । নিজে স্বহস্তে কোরণ লিখিয়া তুরস্ক দেশের সম্রাটের নিকট ২০০০ টাকায় বিক্ৰী করিয়াছিলেন, সেই छाक दांब्रांझे डिनि श्वकोश कौवन-यांवा निर्निांश् कब्रिएडम । भूलू नभान তঁহার সেই টাকা হইতে মাত্র ৯০ টাকা অবশিষ্ট ছিল। ঔরঙ্গজেব মৃত্যু সময়ে বলিয়া যান যে তাহার সমাধির জন্য যেন কোনও প্রকার ব্যয় বাহুল্য না হইয় তাহার রক্ষিত অবশিষ্ট টাকা দিয়াই উহা সম্পাদিত হয়। এই নিমিত্তই তাহার সমাধি অতিশয় সাধারণ রকমের। পূর্বে এই সমাধির দেয়াল পৰ্য্যন্তও ছিল না, ঔরঙ্গজেবের এক কন্যা নিজ ব্যয়ে দেয়াল নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেওয়াইয়াছিলেন। ঔরঙ্গজেবের দুইটী সমাধি। একটী আহমদনগরে, অপরটীি রোজ। নামক স্থানে । ঔরঙ্গজেবের মৃত্যু হইলে আহমদনগরেই তাহার শব্ব সুন্নাত এবং এ স্থানেই তাহার অন্যান্য পারলৌকিক কাৰ্য্যাদি সম্পন্ন হয়। যেস্থানে এ সকল কাৰ্য্য সম্পন্ন হইয়াছিল, আহমদনগরের সে স্থানেই ঔরঙ্গজেবের সমাধি বলিয়া বিখ্যাত। দক্ষিণ দেশের মুসলমানেরা এ স্থানকেই বেশী সম্মান প্ৰদৰ্শন করিয়া থাকে । ইহার রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয় নির্বাহাৰ্থও কতিপয় গ্রাম আছে। রোজা অর্থাৎ যে স্থানে ঔরঙ্গজেবের মৃতদেহ প্ৰথিত আছে তাহা দৌলতাবাদ হইতে ৬ মাইল দূরে পর্বতোপরি একটা ক্ষুদ্র গ্রাম। এস্থানে বহু মুসলমান সাধুর সমাধি বিদ্যমান আছে। বোধ হয় ঔরঙ্গজেবকে গোড়া মুসলমান বিবেচনা করিয়াই মুসলমানগণ অন্যান্য সাধু মহাত্মাগণের দেহের নিকট তাহার শবও প্রোথিত করিয়াছিল। ঔরঙ্গজেব নিষ্ঠর প্ৰকৃতির শাসনকৰ্ত্তা ছিলেন বলিয়াই এতদিন পৰ্য্যন্ত সকলে জ্ঞাত ছিলেন, কিন্তু তাহার চরিত্রও যে কলুষিত ছিল তাহা কেহই জানিতেন না। সম্প্রতি অধ্যাপক যদুনাথ সরকার মহাশয় ‘প্রবাসী’’ নামক মাসিক পত্রে ১৭৪২ খ্ৰীষ্টাব্দের লিখিত “भांनिबू-उल्-ख्रभद्रा' নামক মােগল माउधारखाझ • मक्षाख् କନ୍ଧ ଓ ዓ Sxo