পাতা:ভ্রান্তি-বিজয় (প্রথম ভাগ) - হরিশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী.pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রহবিঞ্জের মিথ্যা অপৰ্ব্বাঙ্গঃ 8 তাহার জলচলদেখেনা ; শেষে অদ্ভূত কারখ নির্ণয় কুরিঙ্গেও ছাড়ে নাই ; যথাঃ “দৈবজ্ঞের কথা শুন কিবা পরিপাটী। বলে পিতা চৰ্ম্মকার মাতা ব্ৰহ্মনটী ৷ সহোদর বৃত্তি বাদ্যের বাজন । নিজাবৃত্তি জ্যোতির্বিদ্যা গ্ৰহাদি গণন ॥ পাইয়া সদ্ব্যক্তি লয় দ্বিজের লক্ষণ । ফলিত সিদ্ধান্তগণে মুনির মতন ॥ সম্বন্ধ-নির্ণয়।। ৬৫৩ शृ** বিদ্বেষীগণের কল্পনা মুর্থ মহলে প্রবাদরূপে প্রচারিত হইল। সমাজতত্ত্বজ্ঞ নুলেপঞ্চানন সত্যের মৰ্য্যাদা বজায় করিবার জন্য পরেই লিখিলেন“মুচিসুত অপবাদ অকথ্য অশ্রাব্য’। নবাগত কনৌজ সম্প্রদায় রাজনীতির কৌশলে কাহারও প্ৰতিষ্ঠা স্বীকার করিতে চাহে নাই। নূতনের কাছে পুরাতনের আদর নাই। রাঢ়ীয় শ্রেণীর ব্ৰাহ্মণদিগের পণ্ডিতরত্নী সম্প্রদায়ের কুলীন সৰ্ব্বপ্রকারে পবিত্ৰ বলিয়া প্ৰসিদ্ধ আছে। ফুলিয়া, খড়দহ প্রভৃতিঁ প্ৰধান চারিমেল হইতেই এই শ্রেণীর কুলীনের বাহির হইয়াছেন। পরিশেষে ভিন্ন ভিন্ন মেলের কুলীনগণ পরস্পরের ছিদ্র অনুসন্ধান করিয়া সমাজে পরস্পরকে ছোট করিবার জন্য চেষ্টা করিতে লাগিলেন । পণ্ডিতরত্নী থাককে নীচ প্রতিপন্ন করিবার জন্য একটী জঘন্য প্রবাদ রটাইলেন যে, কামদেব পণ্ডিত একজন শ্রেষ্ঠ কুলীন ছিলেন আন্ন রাস্ত্রী নামে তাহার উপপত্নী ছিল । রত্নীর গর্ভজাত সন্তান, মহারার্থী কুলীন পণ্ডিত ঠাকুরের “ *[[ठिंबा কুলীন পড়িলেন । তাহাহোঁই *टि कुश्ती नाम इईशcछ।