জালিকের জায়গীর পুরস্কায় । , ירצו বিদ্যমান ছিল । সূর্যামাঝি বল্লালের পুত্র লক্ষ্মণ সেনকে তঁহার পত্নীর নিকট রাত্রির মধ্যে দ্রুতগামী নৌকাযোগে আনয়ন করায় জায়গীর স্বরূপ ক্ষুৰ্য্যদ্বীপ পায়। * { যশোহর জেলায় মহেশপুরে উক্ত · জালিয়ার গড় বৰ্তমান আছে। তৎকালে হালিক কৈবৰ্ত্তের রাজ্য লাটদ্বীপ ও কঙ্কাদ্বীপ ছিল, তাহা এড় মিশ্রের কারিকায় ও মুলোর গোষ্ঠকথায় সুস্পষ্টভাৰে প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই লাট ও কঙ্কাদ্বীপের হালিকদাসদিগকে কুলকালিমা গ্রন্থে মাহিষ্ণু আখ্যায় অখ্যাত করা হইয়াছে এবং এই মাহিষ্য রাজন্যৰৰ্গ হীনপ্ৰভ হইলেও নিতান্ত অকৰ্ম্মণ্য ছিলেন না । কারণ তঁহাদের রাজ্যসীমা নিতান্ত অল্প ছিল না । ভৈরব, ইচ্ছামতী, খড়িয়া এই নদীত্রয়ের মধ্যবৰ্ত্তী অৰ্থাৎ বৰ্ত্তমান নদীয়া, যশোহর ও ফরিদপুর এই তিন জেলার উত্তরভাগ লইয়া লাট ও কঙ্করাজ্য ছিল। বৰ্ত্তমানে লাটদ্বীপকে লাটুদহ আর কক্ষদ্বীপকে কঁকটি পরগণা বলে। রাজা বল্লালের আদেশ সত্ত্বে ও মাহিষ্যগণ নিজ পুরোহিতগণকে পরিত্যাগ করেন নাই, তাহাও সুস্পষ্টভাবে ‘কুলকালিমা” গ্রন্থে লিখিত হইয়াছে । বল্লাল সেন ডোমিনীপদ্মিনীকে উপপত্নী রাখিলে পুত্ৰ লক্ষ্মণসেন ‘পতিতং পিতরাং ত্যজেৎ” এই শাস্ত্ৰ বাক্যানুসরণ করিয়া পিতাকে পরিত্যাগ করিয়া চলিয়া যান । লক্ষ্মণ সেনের পত্নী পতিবিরহে কাতৱা হইলে জালিক সুৰ্য মাঝি বল্লালের হারাণ ছেলে লক্ষ্মণসেনকে রাত্রির মধ্যে আনস্নান করিবার জন্য পুরস্কার স্বরূপ বল্লালসেন কর্তৃক উক্ত জালিকের জল চলনের কথা অথবা তাহার পুরোহিত প্রাপ্তর কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা । কারণ বল্লালের বহু পূৰ্বকাল হইতে সনাতন আৰ্য্যধৰ্ম্মী চাষি কৈবৰ্ত্ত বা মাহিয্য ক্ষত্ৰিয় জাতি নিজ পুরোহিত গৌড়ান্ত-বৈদিক ব্ৰাহ্মণসহ বঙ্গদেশে আধুষিত ছিল ইহা কাহারও অস্বীকার করিবার উপায় নাই । বল্লালের প্রায় ২০ •
- নব্যভারত-মাসিক পত্রিকা-২৮ভাগ ৮সংখ্যার ও • ৬পৃষ্ঠায়-‘হুৰ্য্যদ্বীপ ও ভূয্যभा' कीईक *दक डेव ! 1 • 1s *
እቕሪ ningsgraddopis
