পাতা:ভ্রান্তি-বিজয় (প্রথম ভাগ) - হরিশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী.pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RSS 'अद्धि-देिचन । " অশ্ৰাব্য কাহিনী তাহার জলন্ত সাক্ষ্য দিতেছে। দেবীবর ঘটক বড় গৌরবান্বিত আৰ্য্য সমাজের যে চিত্র অঙ্কিত করিয়া গিয়াছেন, তৎপ্রতি দৃষ্টিপাত করিলেই সহজেই উপলব্ধি হয়। শেষে ৩৬ মেলের দুই চারিটির ठुद्धाख् °iछैकोstक ७थान कझिरु । 2fest-s ssyisi l. বর্ণযাজী কে ? পূৰ্ব্ব পূর্ব অধ্যায়ে বিশেষ ৰূপেই প্রমাণ করা হইয়াছে যে, কেবল মাত্র বল্লাল-অত্যাচারেই গৌড়ের আদি বৈদিক ব্ৰাহ্মণ সম্প্রদায় মুহামান হইয়াছিলেন ; কারণ রাজশক্তির কৃপায় কত নীচ জাতি উন্নত হইয়াছে, কত উচ্চ জাতিকে নিম্নস্তরে নামিতে হইয়াছে। কিন্তু এক্ষণে আব সম্পূর্ণ বল্লালী প্রথায় সমাজ চলিতেছে না। বল্লালের পর লক্ষ্মীপ সেনও সমাজ-সংস্করণে হস্তক্ষেপ করিয়া পিতৃ প্ৰচলিত প্রথার আংশিক পরিবর্তন করিয়া দিয়াছিলেন। লক্ষ্মণ সেনের পরেও বৈদ্য বংশের শেষ বংশধর দিনৌজ মাধব কুলীন সমাজের মেলের সমীকরণ করিয়াছিলেন। বর্তমানে যেরূপ ইংরাজরাজ। ক্ৰমে ক্ৰমে ভারতের সামাজিক ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিতেছেন ‘কে বড়, কে ছোট” তাহার নির্ণয় করিতেছেন মুসলমান নবাবী আমলেও সেইরূপ হিন্দুদিগের সামাজিক আচার ব্যবহার সীমাংসার জন্য এক একটি জাতিমালা কাছারী থাকিত। বঙ্গের জাতীয় ইতিহাসের ১৮৩ পৃষ্ঠায় লিখিত হইয়াছে— “দত্তখাস মহাশয় এইরূপ জাতিমালা কাছারীর প্রধান বিচারপতি ছিলেন, সুতরাং তৎকালে হিন্দুসমাজের উপর তঁহার অনেকটা প্ৰভুত্ব চুলিত। প্রধান প্রধান রাঢ়ীয় কুলাচাৰ্য্যগণ এই দত্ত থাসের সভায়