পাতা:ভ্রান্তি-বিজয় (প্রথম ভাগ) - হরিশচন্দ্র চক্রবর্ত্তী.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"চুলে পঞ্চাননের ব্রাহ্মণ বিচার। *ሕዶላ

নামে অপরের নিকট পরিচিত ; ঐ ব্যাসেক্ত শব্দই সংক্ষেপে পদ্যে “ব্যাস” নামে লিখিত হইয়াছে), পরাশর (পূর্ব বঙ্গের কৃষি কৈবৰ্ত্তযাজী ব্ৰাহ্মণের নাম) ব্ৰাহ্মণকে নুলেপঞ্চানন, মাত্র অবৈদিকঁ নামে দ্বিজ, সৎকার্ঘ্যে অসার বলিয়াছেন। তিনি এই ব্ৰাহ্মণের সামাজিক অমৰ্য্যাদা সম্বন্ধে ও বলিয়াছেন—“ব্যাস আর সাতশতী বেদজ্ঞান হীন । তাই তারা সমাজে এতাদৃশ ক্ষীণ ॥” ব্যাস ও সাতশতী বেদ জ্ঞান হীন বলিয়া সামাজিক মৰ্য্যাদাহীন হইয়াছেন। বিশ্বনিন্দকের নিন্দা সম্পূর্ণ সত্য নহে, কিন্তু তঁহিব প্রচারিত সত্য অধিক তব মূল্যবান। নুলেপঞ্চানন অনেকেরই অধ্যথা নিন্দা করিয়াছেন। জগৎ পূজ্য চৈতন্য দেৰ, স্মাৰ্ত্ত রঘুনন্দন, নৈয়ায়িক +ৰঘুনাথ শিরোমণি নুলোর হাত হইতে নিস্তার পান নাই, তা মহিষ্যযাজী ব্রাহ্মণের কথা ত দুরের কথা । নুলোর কারিকা :- “চৈয়ে ছোড়া বড় দুষ্ট নিমে। তার নাম । রঘো বেটা মোটাবুদ্ধি ঘটে করে থাম ৷ কাণা ছোড়া বুদ্ধে দাঁড় নাম রঘুনাথ । মিথিলার পক্ষাধর যারে করে মাথ ৷ তিন জনে তিন পথে কঁাটা দিল শেষ । ন্যায় স্মৃতি ব্ৰহ্মচৰ্য্য হইল নিঃশেষ ৷ কাণার সিদ্ধান্তে ন্যায় গৌতমাদি হত। ७iीन স্মৃতির भऊ न्म् श्रुंड १ांड ॥ শচী ছেলে নিমে বেটা নষ্ট মতি বড় । भाङा°ङ्की छुछ्रे ऊाक्री मन्नाहम6ऊ नफु ।” মাহিয়্য-ক্ষত্ৰিয়-যাজী ব্ৰাহ্মণ যে বঙ্গের আদি-ব্ৰাহ্মণ, তাহার অন্যতম প্রমাণ, এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণগণের গোত্র প্রবারের দিকে দৃষ্টিপাত করিলেই অবগত হওয়া যায়। গ্রামে গ্রামে অনুসন্ধান করিয়া তাঁহাদের নিম্ন