পাতা:মধুক্রম - বিমলাকান্ত মুখোপাধ্যায়.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধুক্রম ঘণ্টা খানেক ছুটে ছুটে হই সারা, ফিরে ফিরে দেখি, তবু বেটা বাঘ সমানে করিছে তাড়া ! গলাটা শুকিয়ে হয়ে গেছে কাঠ দৌড়িয়া অবিরত, 凸 চীৎকার করে প্রাণের-দায়েতে হাক ছাড়িচ্চুও কত— কারে সাড়া নাই ! করি কি উপায় !—পাইনাক’ কিছু খুজি, মনে ভাবি, আজ বাঘের পেটেই শেষে যেতে হবে বুঝি ! নিরুপায় হয়ে অবশেষে ত্বর উঠে পড়ি এক গাছে, মগ-ডালে এসে তখন আমার হাপ, ছেড়ে প্রাণ বঁচে । গাছ থেকে বসে চারিদিকে চেয়ে দেখি,— বাযটা ত নাই ! শেলবা কোথায় । তাহলে পীলালে সে কি ! মহা-বিস্ময়ে বিহ্বল হয়ে তিমির-জাখার ঠেলি’— । চেয়ে আছি শুধু গাছের তলায় নিবিড় দৃষ্টি মেলি । সহসা দেখিছ, বাঘের ল্যাজটা ঠেকিছে আমার নাকে, জানি ना, কখনৃ গাছের ডগায় উঠেছে সে কোন ফাকে । দু’হাতে তখন ਗੋ থরে তা’র মারিতু সজোরে प्लान्, ঘুম ভেঙ্গে দেখি, ছিড়েছি স্বপনে—সধুই মশারিখান ! ૨૨