পাতা:মরুভূমিতে কনকপদ্ম.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ২০ ) ইযা যাইত । “অপব দিকে রামমোহন রায় কয়েক জন অনুগতবন্ধু মাত্র লইয়া ব্রাহ্মসভাব গৃহে সত্যের ভাবী উন্নতিব প্রতি নির্ভব কবিয়া বসিয়া আছেন।” তাহাব জীবননাশেব সম্ভাবনা হইষ উঠিল কিন্তু ভয় কাহাকে বলে তাহ তিনি জানিতেন না। র্তাহাব মহান হৃদয় যেন লৌহবৰ্ম্মে সংরক্ষিত ছিল । এত অস্তবাষ, এত প্রতিকূলতাকে উপেক্ষ কবিয়া তিনি নিৰ্ভীকছদয়ে স্বকীয় কৰ্ত্তব্যপথে বিচৰণ করিতে লাগিলেন । সত্যেব জয়েব দিকে লক্ষ্য বাখিয়া সেই শুভসমযে়েব প্রতীক্ষা কবিতে লাগিলেন । সাংসারিক ভাবে দেখিলে বোধ হয যে ধৰ্ম্মসভাব হস্তে বামমোহন রায় ও র্তাহার ব্রাহ্মসভা নিষ্পেষিত হইয়া যাইতে পাবিতেন কিন্তু পৰিণামে সত্যের জষ অনিবাৰ্য্য। সেই লোকবল, অর্থবল, আডস্বর, এ সকলেব কিছুই নাই । কিন্তু সেই যে সত্যেব জযস্তম্ভ ভাবভক্ষেত্রে নিখাত হইল অাব তাহাব পতন হইল না , তাহ চিৰদিন জগ তেব সমক্ষে সত্যেব জয় উদেঘাষণ কবিবে | বামমোহন বায় বহুবিবাহপ্রথানিবাবণার্থ ঐকান্তিক शबै ও পরিশ্রম সহকাবে প্রতিপন্ন করিয়াছিলেন যে আধুনিক কৌলীন্য প্রথা ও অধিবেদন প্রণালী শাস্ত্রসঙ্গত নহে । তিনি প্রেস্তাব কবিলেন যদি গবর্ণমেণ্ট এরূপ ব্যবস্থা কবেন যে কোন ব্যক্তি এক স্ত্রীব জীবদ্দশায দাবাস্তবগ্রহণে অভিলাষী হইলে র্তাহাকে কোন বাজকৰ্ম্মচাবীব নিকট প্রমাণ কবিতে হইবে যে তাহাব পুৰ্ব্ব স্ত্রীব শাস্ত্রনির্দিষ্ট কোন দোষ আছে। ইহাৰ প্রমাণে অসমর্থ হইলে সে পুনৰ্ব্বাব বিবাহ কবিতে অনুজ্ঞা প্রাপ্ত হইবে না । তাহাব পরামর্শ মত কাৰ্য্য হইলে চিব