পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন পিতা কবমৰ্চাদ নিলোভ, নিবপেক্ষ ও তেজস্বী ছিলেন। গান্ধী পিতাব এই সকল সদগুণ উত্তবাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হইযাছেন। তাহাব তেজস্বিতাব একটি গল্প মহাত্মাব আত্মচরিতে উল্লিখিত আছে । গল্পটি এই ঃ—একদিন সহকাৰী পলিটিক্যাল এজেন্ট রাজকোটেব ঠাকুব সাহেবের সম্বন্ধে একটা অপমান সূচক কথা বলেন । কবমৰ্চাদ তৎক্ষণাৎ তাহাব প্রতিবাদ কবেন । এজেণ্ট সাহেব চটিয গেলেন এবং তাহাকে ক্ষমাপ্রার্থনা কবিতে বলিলেন । করমর্চাদ তাটল । তাহাকে আটক করিযা রাখা হইল । নিভীক কবমৰ্চাদ মস্তক অবনত কবিলেন না। কবমৰ্চাদকে ছাডিয়া দেওয হইল । 前 মহাত্মাব জননী ধৰ্ম্মশীল, সন্তানবৎসল ও প্রেমময়ী । বৈষ্ণবদেব ধৰ্ম্মেব লক্ষণ তৃণেব মত স্থনীচ, তরুব মত সহনশীল হওযা। তাহাব চবিত্রে এসকল গুণ পূর্ণরূপে বর্তমান ছিল। অমানীকে মান দেওযা ও সর্বদা হবিগুণ গান কবাতে তিনি পরম তৃপ্তি লাভ কবিতেন । উপবাস বৈষ্ণবধৰ্ম্মের আব একটি বহিবঙ্গ ৷ সন্ধ্যা আহ্নিক না কবিয তিনি জল গ্রহণ কবিতেন না। তিনি কঠোর চাতুৰ্ম্মাস্ত ব্রত পালন কবিতেন । এই ব্রত গ্রহণ কবিলে চাবিমাস প্রায অনাহারে থাকিতে হয। একবাব তিনি সঙ্কল্প করিলেন যেদিন সূৰ্য না দেখিবেন, সেদিন আব তিনি জলগ্রহণ কবিবেন না। বর্ষাকাল, সূর্যদেব প্রাযই মেঘেব অস্তবালে থাকিতেন। এক b"