পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন ংস্কৃত, পাশা, আরবী ও ইংরেজী হাইস্কুলের পাঠ সূচীতে থাকা উচিত। তিনি বলেন, বিদেশী ভাষার মধ্য দিয়া শিক্ষার দায় হইতে মুক্ত হইলে এই সকল ভাষা বালকেবা শিখিতে পারবে। . হাই স্কুলে মিঃ এ ভুলজি মোহনৰ্চাদের হেডমাষ্টার ছিলেন। তিনি ব্যtযাম ছাত্রদিগের অবশ্য কৰ্ত্তব্য নিৰ্দ্ধারিত করিয়া দিয়াছিলেন। আজ কাল খেলাধূলার দিকে যেমন ঝোক পড়িয়াছে, তখন তেমন ছিল না। অনেক সময খেলাকে অভিভাবকগণ পড়াশুনার অন্তবায মনে করিতেন । ভাল ছেলেরা খেলিয়া সময় নষ্ট কবিবে না, এই ছিল তখনকার ধারণা। খেলিতেই হইবে এবীপ আদেশ না পাওযা পৰ্য্যন্ত মোহনচাদ ফুটবল বা ক্রিকেট খেলেন নাই । জিমন্যাষ্টিকও তিনি করিতেন না। র্তাহার বাবার সে সময় অসুখ । তিনি বিদ্যালয় হইতে ছুটী পাইলেই পিতার সেবা করিতে আসিতেন। একবার একটি ঘটনায তাহাব পিতা ব্যায়ামের শ্রেণী হইতে তাহার নাম কাটাইয়া লন । কোনও শনিবার তিনি বিদ্যালয়ের পর বাডী চলিযা যান। চারিটার সময ব্যায়াম কবিতে আসিবার কথা । সেদিন আকাশে মেঘ হওয়ায় তিনি সময় ঠিক করিতে পারেন নাই। মোহনচাদ আসিয়া দেখেন ব্যাযামের শ্রেণী বন্ধ হইযা গিয়াছে । র্তাহার শিক্ষক জিজ্ঞাসা করিলে তিনি প্রকৃত ঘটনা বলিয়াছিলেন। শিক্ষক মহাশয় তাহাকে বিশ্বাস করিলেন না। গান্ধীর কিছু জরিমান হইল। জরিমানার পয়সা কিছু না ; २ Yዓ