পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন বিলাভ ছাত্ৰাৱ ভায়োজন ১৮৮৭ খৃঃ অব্দে মোহনচাদ ম্যাটিকুলেশন পাশ করেন। সে সময় আহাম্মদাবাদ ও বোম্বাই এই দুই কেন্দ্রে পৰীক্ষা হইত । রাজকোট হইতে আহাম্মদাবাদ অপেক্ষাকৃত অল্প দূৰ ও তথায় খরচ কম। এই জন্য মোহনচাদ আহাম্মদাবাদে পৰীক্ষা দেন । ম্যাটিকুলেশন পাশ কবিয তিনি ভবনগব কলেজে ভৰ্ত্তি হন। অধ্যাপকদিগের পাঠদান মোহনৰ্চাদের উপকাবে আসিত না। তিনি কঁচা ছিলেন ! আত্মচবিতে গান্ধী অধ্যাপকদিগের প্রশংসা ও নিজেব নিন্দা করিযছেন । নিজেব দোষ অধ্যাপকদিগেব ঘাডে চাপাইতে চেষ্টা কবেন নাই। প্রথম ছুটতে মোহনৰ্চাদ বাউী আসিলেন । যোশীজী নামে গান্ধী পবিবাবেব একটি হিতৈষী বন্ধু ছিলেন। তিনি এই বন্ধে আসিযা গান্ধীকে বিলাত যাইতে পবামর্শ দেন। তিনি বলেন বি, এ, পাশ করিযা বি, এল, পডিতে আট নয় বৎসর গৌণ হইবে। এতদিনে মোহনৰ্চাদের পিতাব গদিতে বসিবার উপযুক্ত বহুলোক জুটিযা যাইবে । ব্যারিষ্টাবী পাশ করিযা আসিলে অল্পদিনের মধ্যেই দেওযানীব উপযুক্ত শিক্ষা হইবে। যোশীজী গান্ধীর নিকট এই প্রস্তাব কবা মাত্র তিনি বাজী হইলেন । মোহনচাদ বিলাত হইতে ডাক্তার হুইযা আসিবেন মনে করিলেন, কিন্তু ডাক্তার হইলে দেওযানী মিলিবে না, তাই তাহাকে ব্যারিস্টারী ২৭