পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ধ্ৰুমৰ্থ হইলেন। কারণ সেখানে চড়া ছিল। এইরূপ অদ্ভুত উপায়ে আত্মরক্ষা হওয়াতে র্তাহার মনে কিরূপ কৃতজ্ঞতার উদয় হইয়াছিৰ্গি তাহা সহজেই অনুমান করা যাইতে পারে । তিনি এই সময় একটিী সঙ্গীত রচনা করিয়া গান করিয়াছিলেন । এক বার তিনি প্রচার্যার্থে শিবসাগর গিয়াছিলেন । ষ্টীমারে পাঁচ ছয় দিন কাটাইয়া ক্রমে তঁহার হস্ত কপৰ্দক শূন্য হয় ; ক্ষুধার যন্ত্রণায় অত্যন্ত অধীর হইয়া পড়েন ; কিন্তু তবু কাহারও সাহায্য প্ৰাখী হইলেন না । সম্মুখস্থ লোকেরা আহার ও আমোদ করিয়া দিন কাটাইতে লাগিল কেহ তঁহার মুখের দিকেও চাহিল না। অবশেষে ক্ষুধার যন্ত্রণা অসহ্য হওয়াতে কোন একটী ষ্টেসনে নামিয়া নদীর পলিময় জল দুইহাতে পান করিয়া ক্ষুধার নিবৃত্তি করিলেন । এইরূপ প্ৰাণহানিকর ঘটনা এবং প্রচারার্থে ক্লেশ স্বীকারের কাহিনীতে র্তাহার জীবন পরিপূর্ণ। ঐ সমস্ত ঘটনার মধ্য দিয়া তাহার দৃঢ় বিশ্বাস, অটল নির্ভর, এবং অপূৰ্ব্ব স্বাৰ্থত্যাগের পরিচয় পাওয়া গিয়াছিল। তিনি ধৰ্ম্মার্থে সকল ক্লেশকেই অতি তুচ্ছ মনে করিয়া অমানচিত্তে সহ্য করিয়াছিলেন । ধন্য ব্ৰাহ্মসমাজ যে এইরূপ অকপট BBB DDDD DBBDu BDBDBDBDB BDDBD S অভ্ৰাৰ্থহীনতা । কোন সময়ে তিনি শান্তিপুর মিউনিসিপালিটির কমিশনর মনোনীত হইয়াছিলেন। তথাকার মিউনিসিপালিটির কৰ্ম্মচারীগণকে তাহার বাড়ীর পাশ্বস্থ স্থান বিশেষভাবে পরিষ্কার করাইতে দেখিয়া তিনি তৎক্ষণাৎ তাহাদিগকে প্ৰতিনিবৃত্ত করেন ; এবং বুঝাইয়া দেন যে, “অপর সাধারণ গৃহস্থ অপেক্ষা তীহার বিশেষ কোন দাবী নাই।”