পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৫১

ব্ৰাহ্মসমাজে ভক্তি-স্রোত। . SRaA». রচিত। উহাতে তৎসময়ের সাধুভক্তি, अलहद्रद्ध व्यकिश्नडार्थ, गौनड, ও পরমেশ্বরে অকপট নির্ভর সকলই প্ৰকটিত হইয়াছে। উক্ত সঙ্গীতটীি नि6द्म ठझूठ श्ल :- “প্ৰভু দয়াল, সাধু মুখে আমি শুনেছি, আকুল” পাথরে পড়ে।” ডাকতেছি। আমায় দিয়ে চরণ তরী, উঠাও হে কেশে ধরি, আমি আশা করিয়ে চেয়ে রয়েছি । অস্পৃশ্য পামর আমি, দয়ার ঠাকুর তুমি, অগতির গতি প্ৰভু মনে জেনেছি ; তুমি করিয়ে অধম তারণ, নাম ধরা পতিত পাবন, তাত অধম জনা হ’তে জেনেছি । করিতে পাপী উদ্ধার, হয়ে’ছ প্ৰকাশ এবার মোর সমান পাপী প্ৰভু কোথা পাবে আর ? প্ৰভু যে তোমার শরণ লয়, তার দশা কি এমন হয়, আমি পাপার্ণবেতে ডুবে রয়ে’ছি।” ፳፻” মুঙ্গের হইতে আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ, বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও যদুনাথ চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয়দিগকে সঙ্গে লইয়া প্রচার্যার্থে পশ্চিমে যাত্ৰা করেন । তাহারা এলাহাবাদ উপস্থিত হইলে কেশবচন্দ্রের ভক্তিময়ী উপাসনা ও বক্তৃতায় তথাকার উপাসকগণের মধ্যে অত্যন্ত ভাবের সঞ্চার হইল । কেহ কেহ ব্যাকুলতায় অধীর হইয়া আচাৰ্য্যের পদতলে পড়িয়া বালকের ন্যায় কঁাদিতে লাগিলেন । ভক্তি প্ৰকাশের এইরূপ বাহ প্ৰণালী, ও কথার আতিশয্য বিজয়কৃষ্ণু গোস্বামী ও যদুনাথ চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয়ের নিকট আপত্তিজনক বোধ হওয়ায় তাহারা সাধারণ ভাবে *