পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

288 . মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । সংকীৰ্ত্তন শিক্ষা করিৰাম। তখন অতি অল্পসংখ্যক সংকীৰ্ত্তন রচিত হইয়াছিল, তাহাই পুনঃ পুনঃ গান করা হইত। “শ্ৰীবাসের আঙ্গিনরি মাঝে আমার গৌর নাচে” এই গানের সুরে ‘অখিলতারণ বলে একবার ডাক তীরে।” * . এই সংকীৰ্ত্তন রচনা করিয়া গোস্বামী মহাশয়, গাইলেন ; আমরা আমাদের চিরপরিচিত সুরে ব্ৰহ্মসংকীৰ্ত্তন করিয়া বড়ই তৃপ্তি ও আনন্দলাভ করিলাম। ব্ৰহ্মজ্ঞানীরা বৈষ্ণবদের ন্যায় খোল করতাল বাজাইয়া সংকীৰ্ত্তন করিতে আরম্ভ করিয়াছে। এ সংবাদে সহরে খুব আন্দোলন উপস্থিত হইল। লোকে কত ঠাট্টা বিদ্রুপ করিতে লাগিল। কেহ কেহ প্ৰশংসাও করিল । সমাজঘরে আর লোক ধরিত না । বস্তুতঃ তখন বিজয়কৃষ্ণের অগ্নিময় বক্তৃতা, সুমধুর উপাসনা, ও ভক্তিরসপূর্ণ সংকীৰ্ত্তনে এই নগর যেন টলমল করিতেছিল । তখন ব্ৰাহ্মসমাজের প্রসঙ্গ ভিন্ন লোকের মুখে অন্য কথা ছিল না। এই সময় গোস্বামী মহাশয় একটী ব্যাকুলভাবের নূতন সংকীৰ্ত্তন রচনা করিয়াছিলেন ; আমরা বহু বৎসর এই কীৰ্ত্তনটী গাহিয়া ছিলাম। এই কীৰ্ত্তনটী সঙ্গীত পুস্তকে উঠে নাই বলিয়া অন্যত্র প্রচারিত হয় নাই। উহা তৎকালের বিশেষ ভাব প্ৰকাশক বলিয়া এখানে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিলাম ;-

  • অখিলতারণ ব’লে একবার ডাক তারে । একবার ডাক তারে ভক্তসঙ্গে, ভাসি সবে প্ৰেম তরঙ্গে ;

দয়াময় দয়াময় দয়াময় ব’লে । ( একবার হৃদয় খুলে ) । যদি ভাব-সিন্ধু পারে যাবে, ডাক তারে ত্বরা ক’রে ; , जबनिश शब्राशन प्रशामन द'एल। ( একবার মনের সাধে ) ।