পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৯৮

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । শ্ৰীযুক্ত হন ঘোরনার্থ গুপ্ত ও শ্ৰীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী মহাশয়ের উপর ২৮শে কান্ধন হইতে ২৭ শে চৈত্ৰ পৰ্যন্ত এই বিশেষ বিধি পােলনের ভার অপিত হয় যে র্তাহারা ;-“বৃদ্ধা, বালিকা ও নিকট সম্পৰ্কীয়া নায়ী ব্যতীত অন্য নারীর চরণ, শ্রদ্ধা ও বিনয় সহকারে দর্শন করিবেন। ১০ই বৈশাখ আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ শ্ৰীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী মহাশয়কে বরণপূর্বক বলিলেন ;—“আমার শ্রদ্ধা ও প্রীতির উপহার স্বরূপ এই বস্ত্ৰাদি আপনি গ্ৰহণ করুন।” বিজয় । গ্ৰহণ করিলাম । * কেশব । আপনি আমার প্রতি প্ৰসন্ন হউন । বিজয় । প্ৰসন্ন হইলাম। কেশব। আপনি ঈশ্বরভক্তি, আপনি বড়। আমি ক্ষুদ্র, আমি আপনাকে প্ৰণাম করি । আপনাকে দিলে ঈশ্বর স্বয়ং তাহ হস্তে লন, আপনাকে আক্রমণ করিলে তঁাহার প্রতি আঘাত করা হয়, আপনার অভ্যন্তরে তিনি অবস্থান করিতেছেন, আমি সেই ভক্তবিহারীকে প্ৰণাম করি । ইহার পর কেশবচন্দ্ৰ স্বীয় বাসগৃহ তৃতীয় তলের সম্মুখস্থ দ্বিতলে কুটীর নিৰ্ম্মাণ করাইয়া স্বহস্তে রন্ধন ও ভোজন করিয়া বাস করিতে এবং কুটীরে যোগ ও ভক্তি শিক্ষার্থী দ্বায়কে প্ৰতিদিন অপরাহে ৩ঘটিকার সময় উপদেশ দিতে প্ৰবৃত্ত হন। উক্ত উপদেশ পরে ব্ৰহ্মগীতোপনিষদ নামে প্ৰচারিত হইয়াছে । তৎপর গোস্বামী মহাশয় ও অন্যান্য সাধকগণকে সাধনের অনুকুল নিম্নলিখিত আরও কতিপয় নিয়ম গ্ৰহণ করিতে হয় ;- DBDB SBBB MOK0LDBDS D BDDDBDD DBB BBDD BDBS BDDS উপবাস, পরনিন্দ, দিবানিদ্রা, রাত্ৰিজাগরণ, কুতর্ক, অনুমতি • বিনা ফুল পাড়া ।