পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আঞ্জাৰ্য্য त्रैत्रांभ औशूङः बिब्ब्रझ्का গোস্বামীকে কিয়ৎকাল জাপ করিতে বছিলৈন। জপ সাধনান্তে এই উপদেশ দিলেন ;—“এই নাম চক্ষে কৰ্ণে, জিহবায়, হৃদয়ে, প্ৰাণে রাখিবে । এই নাম জপ করিবে, দর্শন করিবে, শ্রবণ করিবে, রসনায় রসাস্বাদ করিবে, প্রেম জানিয়া शारश्न রাখিবে, মুক্তি জানিয়া প্ৰাণের ভিতর রাখিবে । এই নায় আপনি স্বাচিবে, এই নামে পাপীকে বঁাচাইবে । নাম সৰ্ব্বস্ব ; ইহকাল পরকালে নাম বিনা আর কিছুই নাই। নাম সৎ ; অতএব নামকে সার কর । হে গতি নাথ, তোমার নাম কি জানিলাম না ; তোমার নাম আস্বাদন করিতে দাও । নামই স্বৰ্গ, নামই বৈকুণ্ঠ, নাম পরাইয়া দাও । এস হে দয়াল পরমেশ্বর নাম হার করিয়া দাও । তোমার শ্ৰীচরণতলে আমরা প্ৰণাম করি।” গোস্বামী মহাশয় ১২৮২ সনের ১৩ই ফাস্তুন প্ৰথম ভক্তিসাধনব্ৰত গ্ৰহণ করেন, ১৪ই ফাঙ্কন উপদেশ আরম্ভ হয় ; আর পরবর্তী সনের ১৪ই শ্রাবণ উপদেশ শেষ হয়। ২৬ শে ফাস্তুন উপক্ৰীষ্টা কেশবচন্দ্ৰ ভক্তি শিক্ষার্থকে লক্ষ্য করিয়া যে উপদেশ দিয়াছিলেন তাহার মৰ্ম্ম এইরূপ ;—“ভক্তি পরায়ণ, ভক্তির মধুরতা এখনও অনেক বাকী আছে, আপার জলে ডুবিয়া বিহবল হইতে হইবে। ঈশ্বরের মুখ দর্শনে এমন প্ৰমত্ত হইবে যে অন্যদিকে আর মুখ ফিরিবে না।” আচাৰ্য্যের মধুময় উপদেশাবলী এই ভক্তের জীবনে কিরূপ সার্থক হইয়াছিল তাহার দৃষ্টান্ত র্তাহার জীবন। ভক্তিসাধন-ব্ৰত গ্ৰহণ করিয়া ধ্যানের প্রতি র্তাহার গভীর অনুরাগ জন্মিয়াছিল। মহাত্মা কেশবচন্দ্ৰ আধ্যাত্মিক জীবনে উন্নত, নিষ্ঠাবান ও যোগ-ভক্তি মার্গে অগ্রগামী পূর্বোল্লিখিত সাধকগণের সঙ্গে একাত্মা হইয়া যে গভীর ধৰ্ম্মেপদেশ প্রদান DBBBDDBBD DBuDB BBD BDDBBuDuu DBDBD S DDBDku BBBuDDDBD