পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । ঠিক নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় বলিয়াছেন -“আমি ত্যুহার দুষ্ঠায় ধৰ্ম্মপিপাসু লোক কখনও দেখি নাই বলিলে অত্যুক্তি হয় না। ধৰ্ম্মের জন্য তিনি সকলই করিতে ও সকলই সহিতে প্ৰস্তুত ছিলেন ।” ইতিমধ্যে ভারত-আশ্রমে পুনঃ পুনঃ কোন দুর্ঘটনা উপস্থিত হওয়ায় তিনি কলিকাতা পরিত্যাগ করিয়া বাগাত্মাচড়া গমন করেন। বািগতাঁচড়ার' নিজজন উদ্যান তঁাহার ধৰ্ম্মসাধনের নিতান্ত অনুকূল হইল। তথাকার ব্ৰাহ্মগণের সঙ্গে তাহার কি সম্পর্ক তাহা ইতিপূর্বেই উল্লিখিত হইস্নাছে। তথায় কলিকাতার কোলাহল ও কৰ্ম্মবহুলতা ছিল না। সুতরাং গভীরভাবে ধৰ্ম্মসাধনার পক্ষে তাহার আরও সুযোগ উপস্থিত হইল । এই সময়ে বাগ অ্যাচড়া ব্ৰাহ্মসমাজের নির্জন উদ্যানে দিনের পর DD DBDBD D L DDLBD DDBB BBBBDBD SDBBBBD DDBDS sKBB আত্ম-দৃষ্টি জন্মে। তিনি বলিয়াছেন ;—“আমি যখন বাগাত্মাচড়া। গ্রামে ছিলাম তখন একাকী থাকাতে আত্ম-দৃষ্টি অপেক্ষাকৃত তীক্ষু হয় ; এবং তা হাতে দেখি যে জীবনের প্রকৃত ধৰ্ম্মের অবস্থা, অতি হীন । সুবিধা হইলে এবং লোকে না জানিতে পারিলে সকল প্ৰকার পাপাই আমাদ্ধারা অনুষ্ঠিত হইতে পারে ; অর্থাৎ তখনও পাপাসক্তির মূল জীবিত ছিল। অবকাশ পাইলে অনাযাসেই আমাকে ঘোর পাপানুষ্ঠানে প্ৰবৃত্ত করিতে পাবিত। এইরূপ হীন অবস্থা দেখিযা । আমার প্রাণে দারুণ আশঙ্ক উদয হইল। এতকাল ধৰ্ম্ম চিন্তা, আলোচনা, উপাসনা, ধ্যান ধারণাদি এবং নানা দেশবিদেশে ধৰ্ম্মপ্রচার করিয়া হাব্য আমার অবস্থা এমন হীন ও শোচনীয্য ! তবে ধৰ্ম্মেবি ভিত্তি কোথায় ? নিশ্চিন্ত হইবার উপায কি ? সম্পূর্ণ নিরাপদ ভূমি কি নাই ? এইরূপ প্রশ্ন স্বতঃই মনে উদিত হইল। বুঝিলাম যে ব্ৰহ্মলাভ ও দিনযামিনী তৎসহবাস ব্যতীত ইহার আর কোন