পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাগঙ্গাচড়ায় নির্জনে অবস্থান। উপায়ই মাই। তঁহার সহিত আমার সমস্ত, প্রাণের যোগ ভিন্ন s ব্যাধির ख्छ] ঔষধ नश्रे 带 “এই সময় বাগমাচড়া ব্ৰাহ্মসমাজের উদ্যানে একদিন নির্জন্যে, বসিয়া প্রার্থনা করিতেছি, হঠাৎ আমার মধ্যে যেন একটী জ্যোতিঃ। “প্ৰবেশ করিল ; এবং কে যেন বলিল “তুই আর আপনাকে বন্ধ । রাখিস না । গভীর মধ্যে থাকিলে ধৰ্ম্ম হয় না। ভাদ্র মাসে বাগতমাচড়ায় ব্ৰহ্মোৎসব হইল, তাহাতে স্বৰ্গ হইতে প্ৰেম-স্রোত প্ৰবাহিত হইল। এমন অবস্থা জীবনে কখনও লাভ করি নাই।” + " তখন মহাত্মা কেশবচন্দ্ৰ কলিকাতায় ভক্ত দলসহ নব-ভক্তি তরঙ্গে ভাসিতেছিলেন । গোস্বামী মহাশয় বাগতমাচড়ায় একাকী না জানি কি ভাবে দিন কাটাইতেছেন মনে করিয়া বন্ধুগণ র্তাহাকে কলিকাতা আসিয়া আচাৰ্য্যের নিকট ভক্তি শিক্ষা করিতে লিখিলেন । এই সময় তিনি পুনরায় শুনিলেন -“যদি ধৰ্ম্মজীবন চাও আর গণ্ডীর মধ্যে প্ৰবেশ করিও না।” এই গণ্ডীর কথা বলিতে গিয়া তিনি লিখিয়াছেন ;- “আমি পিঞ্জর মুক্ত পক্ষীর ন্যায় আকাশে উড়িতে গিয়া পাখায় বল পাই না, তখন বুঝিলাম ইহা গভীর পরিণাম।” + তিনি পুনঃ পুনঃ গভীর দোষ অনুভব করিয়াছেন। তঁহার উক্তি হইতে বোধ হইয়াছে কতকগুলি শুষ্ক মত, ক্রিয়াকলাপ, দেশাচার ও সামাজিক বন্ধনকেই তিনি এই গণ্ডী নামে অভিহিত করিয়াছেন । “অবশ্য জীবন গঠনের প্রথম অবস্থায় এ গুলির নিতান্ত প্রয়োজন, কারণ এই গুলিই তখনকার পথ । আর পথ না হইলে চলে না । কিন্তু পথ s

  • Cशों गोंधन |
  • : আত্ম বিবরণ।