পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4 दिखाई ቑe ርኝቬ a হইয়া গেল ; श्र्ने পরস্পর পরম্পরের কাৰ্য্যে বহু দােষাকূেপ করিলেন ; এবং আন্দোলন হইতে প্রচুর বিষও উৎপন্ন হইল ; অবশেষে দুইদল পৃথক হওয়ায় শান্তি সংস্থাপিত এবং সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের প্ৰতিষ্ঠা হইল । গোস্বামী মহাশয় বাগন্তৰ্মাচড়া হইতে কলিকাতা আসিয়াছেন । তথায় আসিয়া তিনি কুচবেহার বিবাহের প্রতিবাদকারী দলসহ পৃথক হইয়া পড়িয়াছেন ; এবং তঁহাদের উদ্যোগে ১২৮৫ সনের ( ১৮০০ শক) ২রা জ্যৈষ্ঠ কলিকাতা টাউন হলে এক বিরাট সভার অধিবেশন হইয়া সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। উক্ত সমাজ প্ৰতিষ্ঠাৰ্থ যে সভা হয়। উহার প্রথম প্ৰস্তাবক ছিলেন বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী মহাশয় ; এবং অনুমোদক তদীয় বন্ধু শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়। সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের উদ্যোগীগণ ধৰ্ম্ম ও সামাজিক নিয়মাদি নিয়মতন্ত্র প্ৰণালীতে নিৰ্দ্ধারণ করিতে অগ্রসর হন। সাম্য-মন্ত্রে দীক্ষিত মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ নিয়মতন্ত্রের পক্ষপাতী হইয়া অতঃপর সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজ পরিচালনে দেহ মন প্ৰাণ ঢালিয়া দিলেন ; এবং ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচারে বিন্দু বিন্দু করিয়া দেহের শোণিত, মনের বল ক্ষয় করিতে লাগিলেন। যাহারা উক্ত সমাজ স্থাপনে উদ্যোগী হইয়াছিলেন, তিনি তাঁহাদের অন্যতম ব্যক্তি ; আর এখন উহার পরিচালকগণের মধ্যেও তিনি একজন অগ্ৰণী হইয়া কায়মনে উহার সেবায় নিযুক্ত হইলেন। উক্ত সমাজ প্ৰতিষ্ঠার প্রস্তাব নিৰ্দ্ধারিত হইলে তিনিই গিয়া মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের সম্মতি গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। পশ্চিম দেশীয় বিদূষী মহিলা মিস কলেটও এই ভক্ত প্রচারককেই অগ্ৰণী করিয়া সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজ প্ৰতিষ্ঠার পরামর্শ দিয়াছিলেন। * - অতঃপর তিনি সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের আচাৰ্য্য ও প্রচারক নিযুক্ত