পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રકૃrિ মহাত্মা-বিজয়কৃষ্ণ-গোস্বামী। এমামি সত্যস্বরূপ ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ করিয়া বলিতেছি। যাহা সত্য পৃষ্ঠাহাই ৱিলিব৷” তঁহাকে হলপ করিয়া ঐ কথা বলিতে বলা হইলে তিনি বলিলেন -“আমি উহা বলিতে পারিব না। যেহেতু আমি সত্যস্বরূপ ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ করিতেছি না।” ইহাতে বিরুদ্ধ পক্ষের উকীল। তাহাকে সাক্ষীরূপে গ্ৰহণ করিতে অসন্মত হইলেন। কিন্তু বিচারক বলিলেন ;—“নাস্তিক ব্যক্তির সাক্ষ্যও যখন গ্ৰহণ করা হয় তখন ঈশ্বরের নামের উল্লেখ না করিলেও আইন অনুসারে ইহার সাক্ষ্য গ্ৰহণ করা যাইতে পারে।” কিন্তু তিনি নিজকে নাস্তিক দলভুক্ত করিতেও সম্মত হইলেন না । অবশেষে বলিলেন;- “আমি ঈশ্বরকে সত্য জানিয়া এই প্ৰতিজ্ঞা করিতেছি সত্য বই মিথ্যা বলিব না ।” বিচারক ঐ রূপ উক্তি - তেই তেঁাহার সাক্ষ্য গ্ৰহণ করিলেন । * প্রকৃত কথা এই ঈশ্বর জ্ঞান যখন যতটুকু লাভ হইয়াছে তখন তাহারই উল্লেখ করিয়াছেন ; কিঞ্চিৎ বাড়াইয়া কি কমাইয়া প্ৰকাশ করেন নাই । এইজন্যই বোধ হয় বলিয়াছেন ;-“জীবন একখানি নৌকার ন্যায়, এক স্রোতে ভাসিয়া চলিয়াছে, দুই পার্থে নিত্য নুতন দৃশ্য দেখা যাইতেছে, কখনও মরুভূমি কখনও পুষ্পবন । কখনও সমতল ক্ষেত্র, কখনও বন্ধুর প্রদেশ । যখন যাহা দেখিতেছি তখন তাহাই বলিতেছি। যাহারা শুনিতেছে তাহারা অনেক কথারই অসামঞ্জস্য দেখিবে । কিন্তু তাই বলিয়া ত আর সত্য গোপন করা যায় না ? ?? + বেদীতে উপাসনকালে অনেক সময় তিনি ভাবে বিহবল হইয়া পড়িতেন। শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় লিখিয়াছেন ;--- “বিজয়কৃষ্ণ বেদীর উপর বসিয়া প্লেমােন্মত্ত ङ्रुँशा नाथनशान मा शा usan an

  • শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায়। কথিত ।

+ नवyउठअ5 !