পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

కష్టా মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । ' বিনম্ন ও ব্যাকুলত । তঁহার ন্যায় বিনয়ী ও ব্যাকুলাত্মা প্ৰায় দেখা যায় না। সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের প্রচারক অবস্থায় একদিন তিনি প্রচারক নিবাসের दिङब्लथुष्ट्र বারাণ্ডায় দাড়াইয়া পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত শিবনাথ শাস্ত্রী মহাশয়ের সঙ্গে ধৰ্ম্মসাধন সম্বন্ধে আলোচনা করিতেছিলেন । কথায় কথায় বলিলেন ;-“ধৰ্ম্মের জন্য না করিতে পারি। এমন কাজ নাই। যদি কেহ নিশ্চয় করিয়া বলিতে পারে এই দ্বিতল হইতে লম্ফ প্রদান করিলে ধৰ্ম্ম লাভ হইবে তবে আমি নিশ্চয় বলিতেছি। এই মুহুর্তে লম্বন্ধ প্ৰদান করিতে পারি।” এই কথাগুলি এমন ভাবের সহিত বলিলেন যে শাস্ত্রী মহাশয় তাহার মুখশ্ৰী দর্শনে অত্যন্ত বিস্মিত হইলেন। * তঁহার জীবনের ঘটনাবলী তাহার এই উক্তির সমর্থন করিয়াছে। তঁহার সঙ্গে শাস্ত্রী মহাশয়ের পরবর্তী জীবনে কোন কোন বিষয়ৈ মতভেদ ঘটয়াছিল, কিন্তু তবুও তিনি বলিয়াছেন —“ঐরূপ সরল অন্তরে সমুদয় হৃদয়মন প্ৰাণের সহিত কাহাকেও ধৰ্ম্ম অনুসন্ধান করিতে দেখিয়াছি কি না মনে হয় না । এমন ভক্তি ও বিনয় অতি অল্পই দেখিয়াছি। এই কারণে তিনি আমার সহাধ্যায়ী বন্ধু হইয়াও আমার গুরুস্থানীয় হইয়া রহিয়াছেন । আমি তুর্তাহার। ভক্তি ও বিনয় যদি পাই তাহা হইলে কৃতাৰ্থ হইয়া যাই । তিনি ব্ৰাহ্মসমাজকে ভক্তি-পথ দেখাইয়া গিয়াছেন, সেজন্য ব্ৰাহ্মসমাজের র্তাহার নিকট চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকিতে হইবে।” * বন্ধ-প্ৰীতি । তিনি যেরূপ বন্ধুজনে অনুরক্ত ছিলেন সেরূপ অল্পই দেখিতে পাওয়া যায়। পণ্ডিত শাস্ত্রী মহাশয় বলিয়াছেন ;-“কোন সময়ে কালীনাথ দত্ত মহাশয়ের একটী শিশুসন্তান বিয়োগের পর আমি এবং গোস্বামী মহাশয় । अंडी मशनष्मन उखि ७ अब श्cड উদ্ধৃতি