পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పసిసి- মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । এজন্য কখনও কাহারও নিন্দা করিতেন না। দোষ দর্শনস্পৃহা তঁহতে একেবারে ছিল না । অপারে কাহারও দোষ কীৰ্ত্তনে প্ৰৱত্ত হইলে তাহারও অনুমোদন করিতেন না । বরং সময়ান্তরে ঐ নিন্দিত ব্যক্তির সদগুণাবলীর উল্লেখ করিয়া তাহার এরূপ প্ৰশংসা করিতেন যে নিন্দাকারী তৎশ্রবণে লজ্জিত হইয় তাহার পক্ষপাতী হইতেন। তঁহার ব্ৰাহ্মসমাজ হইতে স্বতন্ত্র হওয়ার সময়ে কেহ কেহ গোস্বামী মহাশয়ের কাৰ্য্যপ্ৰণালীর বিরুদ্ধ সমালোচনা করিয়াছিলেন । ইহাতে কোন কোন শিষ্য ঐ সমালোচনাকারীর প্রতি তীব্র ভাষার প্ৰয়োগ করেন । ইহা গোসাইজীর কৰ্ণগোচর হইলে তিনি ঐ ব্যক্তির সদগুণাবলীর উল্লেখ করিয়া এরূপ প্ৰশংসা কবিয়াছিলেন যে তাহাতে সকলেরই বিরুদ্ধভাবে আপনীত হইয়াছিল । তিনি যখন কলিকাতায় সাশিষ্যে বাস করিতেছিলেন তখন এক সময়ে অতি প্ৰত্যুষে ঘনিষ্ঠ শিস্যগণের সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা বলিতেন । ঐ সময় একদিন একজন শিস্য কোন ধৰ্ম্মপ্রচারকের রাজদ্বারে অভিযোগের সংবাদ তাহার নিকট পাঠ করেন ; তিনি শুনিয়া নিস্তব্ধ হইয়া রহিলেন, কিছুই বলিলেন না। কিন্তু তদবধি ঐ সময়ের কথাবার্তা বন্ধ হইল । কাৰ্য্যদ্বারা দেখাইলেন পার-দোষ আলোচনায় তাহার কিরূপ ঘুণা ছিল । * শত্তিজৰ লাভচ | যাহারা ইহার সঙ্গে একত্র বাস করিয়াছেন তঁহাদের নিকট ইহার জীবনের অনেক অলৌকিক ঘটনা শুনিতে পাওয়া যায়। কিন্তু তাহার। ভক্তি ব্যাকুলতা, বিনয় ও দীনতার মধ্যেই বিশেষ অলৌকিকতা ছিল । সাধু ভক্তের -দর্শন মাত্র ব্যাকুলভাবে তাহাদের ਕਚਣ