రీతితి মহাত্মা বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বিপদে ব্ৰক্ষণ । ’ ঢাকার প্রচার আশ্রমে অবস্থান সময়ে নানা দেশ হইতে সাধু সন্ন্যাসীগণ র্তাহার নিকট আসিতেন। ‘একদিন একজন হিন্দুস্থানী সাধু আশ্রমে উপস্থিত হইলে গোস্বামী, মহাশয় পরিচিতের ন্যায় র্তাহাকে অত্যন্ত আদর ও সম্মান পূর্বক গ্ৰহণ করিলেন ; এবং যৎপরোনাস্তি কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশ করিতে লাগিলেন । ইহা দেখিয়া একটী বন্ধু গোপনে সাধুকে জিজ্ঞাসা করিলেন, গোসাইজীর সঙ্গে র্তাহার কোথায় কি সূত্রে পরিচয় হইয়াছে। তিনি উত্তর করিলেন, ‘ইনি এক সময় কোন পাহাড়ে ধ্যানস্থ ছিলেন এবং হিমপাতে ইহার শরীর শীতল হইয়া গিয়াছিল । তখন আমি অগ্নি প্ৰজ্বলিত করিয়া ইহার শরীর রক্ষা করিয়াছিলাম।” * অন্য এক সময় তিনি পাহাড়ের কোন জঙ্গলময় পথ দিয়া যাইতে যাইতে দেখিতে পাইলেন, দাবাগ্নি তাহার চতুর্দিকে অগ্নিবৃহে রচনা করিয়াছে ; চতুৰ্দি কাস্থ অগ্নি এবং জন্তু গণের ভীতি কাতরতা দর্শনে তিনি কোন দিকে অগ্রসর হইবেন কিছুই স্থিল করিতে পারিতেছিলেন না । ইতিমধ্যে একজন মহাপুরুষ তথায় উপস্থিত হইয়া মুহুৰ্ত্ত মধ্যে র্তাহাকে ক্ৰোড়ে লইয়া প্ৰস্থান করিলেন ; এবং নিরাপদ স্থানে রাখিয়া অন্তৰ্হিত হইলেন । * অন্য এক সময় একাকী কোথায়ও যাইতে পথে তাহার রাত্রি হয় । তিনি এক বটবৃক্ষতলে আশ্রয় গ্ৰহণ করেন । সেই নির্জন স্থানে অন্ধকারে তঁাহার মনে দাসু্য তস্করের ভয়ে আশঙ্কার উদয় হইল ; কিন্তু আর কোন উপায় ছিল না ; তাই বসিয়া বসিয়া একমনে ভগবানের নাম করিতে লাগিলেন । ইতিমধ্যে তথায় একটী লোক আসিল । তিনি তাহার পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলে লোকটী কোন
- 不丁マt歪マ >○・や |
