পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩ৈ৭৪ মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী। is 槛 করিয়াছিলেন, কিন্তু তিনি বলিলেন, বিবাহ ব্ৰাহ্মমতেই হইবে। অবশেষে তাহাই হইল। পূৰ্ব্ববাঙ্গলা ব্ৰাহ্মসমাজের তৎকালীন সম্পাদক ৬৮ রজনীকান্ত ঘোষ মহাশয় পুত্রের বিবাহে এবং শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় কন্যার বিবাহে আচাৰ্য্যের কার্য্য করিলেন ; এবং উভয় বিবাহ ১৮৭২ সনের ৩ আইনমতে রেজিষ্টরী হইল”। রজনী বাবু পুরোহিতের কাৰ্য্য করিবেন শুনিয়া কেহ কেহ ইচ্ছা করিয়াছিলেন ব্ৰাহ্মণপুরোহিত দ্বারা বিবাহ সম্পন্ন হয় । ইহা শুনিয়া গোস্বামী মহাশয় বলিলেন, “আমি হঁহাকেই ব্ৰাহ্মণ মনে করি।” রজনী বাবুর সঙ্গে তাহার বিশেষ ঘনিষ্ঠত ছিল ; তৎপ্রতি তাহার উচ্চ ধারণা ছিল । এ সম্বন্ধে একটিী ঘটনার উল্লেখ করিতেছি ;--গোস্বামী মহাশয়ের নিকট বহু লোকে দীক্ষা গ্ৰহণ করিতেছেন, অথচ তাহার প্রতি একান্ত অনুরক্ত রজনী বাবু দীক্ষা গ্ৰহণ করেন নাই দেখিয়া একদিন গোসাইজীর শ্বাশুরী ঠাকুরাণী রজনী বাবুকে দীক্ষা গ্ৰহণ করিতে বলিলেন । এই সময় রজনী বাবু প্রায়ই গোসাইজীর নিকট গিয়া ধৰ্ম্ম প্রসঙ্গ ও কীৰ্ত্তনাদিতে যোগ দিতেন। রজনী বাবু নীরব প্রকৃতির লোক, তিনি কোন উত্তর না করিয়া নীরব রহিলেন । বৃদ্ধ ঠাকুরাণী তখন গোসাইজীির নিকট গিয়া রজনী বাবুকে দীক্ষা দিয়া শিস্য করিতে বলিলেন। তাহাতে তিনি বলিলেন, “ইহার পক্ষে আর দীক্ষার আবশ্যকতা নাই ।” * রজনী বাবু একাধারে সুশিক্ষক সৰ্ব্বজনপ্রিয়, মিষ্টভাষী, অমায়িক, ধীর প্রকৃতি ও ভক্তিমান ব্যক্তি ছিলেন । ধাৰ্ম্মিকের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, মানবে অকপট প্ৰেম, ঈশ্বরে অচলা ভক্তি ইত্যাদি ব্ৰাহ্মণোচিত লক্ষ্মণ তঁহাতে উজ্জ্বল হইয়া উঠিয়াছিল। ভক্ত বিজয়কৃষ্ণ রজনী বাবুর মহাচরিত্র দর্শনে তৎপ্রতি আকৃষ্ট ছিলেন ; এবং যে ব্ৰহ্মজ্ঞান - ব্ৰহ্মধ্যানে SumitaBot (আলাপ) a LSL T M LSLLLLL MM SSMMSqS S TSA L AMTSLLSSLS LqLqL

  • রজনী বাবুর সহধৰ্ম্মিণীর মুখে শ্রুত ।