পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । ঘি"ঐবং প্রয়োজনমত অর্থ ও অন্যান্য দ্রব্য আসিত এবং ব্যয় হইয়া যাইত কেহ তাহার হিসাব রাখিত না। কলিকাতার মত স্থানেও গোস্বামী মহাশয়ের নাম এত বিখ্যাত হইয়াছিল যে তঁহার নাম না জানে এমন লোক প্রায় ছিল না। তিনি অদ্বৈতবংশের গোস্বামী, তদুপরি জটাজুট শোভিত সন্ন্যাসী, ধাৰ্ম্মিক, সাধু ; সুতরাং তঁহার আকর্ষণে চতুর্দিক হইতে সৰ্ব্বদা অসংখ্য লোক আসিয়া তাহার আশ্রমটীকে নিত্য উৎসবময় করিয়া তুলিয়াছিল। ব্ৰাহ্মসমাজের সঙ্গে বাহ সম্পর্ক রহিত হইলেও ব্ৰাহ্মসমাজের প্রতি তাহার অত্যন্ত উচ্চভাব ছিল । নিম্নলিখিত ঘটনাটীতে তাহার °शिbश °li४शा शाश्न ;- একবার এলাহাবাদ হইতে একজন মুসলমান ফকির কলিকাতা আসিয়াছিলেন । ইনি কলিকাতা আসিয়া নানাপ্রকার ; অলৌকিক ক্রিয়া প্রদর্শনে লোকদিগকে মুগ্ধ করেন। অনেক সন্ত্রান্ত ও পদস্থ র্যক্তি র্তাহার শিষ্যশ্রেণীভুক্ত হন । রাজা দিগম্বর মিত্রের একজন পৌত্র তাহার শিস্য হওয়াতে তৎপ্রতি অনেকের দৃষ্টি পড়ে। ঐ সাধু গোস্বামী মহাশয়ের নিকট আসিলে গোস্বামী মহাশয় লোক পাঠইয়া শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়কে ডাকাইয়া আনাইয়া র্তাহার সঙ্গে দেখা করাইয়া দিলেন। ঐ সাধু প্রায়ই গোস্বামী মহাশয়ের নিকট আসিতেন। কিছু দিন পরে গোস্বামী মহাশয়ের শিস্যগণ বুঝিতে পারিলেন, এই সাধুর তেমন সত্য মিথ্যার বিচার নাই, তাহারা গোস্বামী মহাশয়কে সাধুর মিথ্যা ব্যবহারের কথা জানাইলে তিনি বলিলেন ;-“সন্ন্যাসীদের মধ্যে অনেকেই মিথ্যা কথা বলিয়া থাকেন।” ইহা শুনিয়া গোস্বামী মহাশয়ের পুত্ৰ যোগজীবন বাবু বলিলেন ;-—“কই তুমিও' ত সন্ন্যাসী, তুমি ত কখনও