৩৪৪. মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী। করিলে তঁহার প্রাণে ক্লেশ হইত । এজন্য একদিন তাহার পুত্রকে বলিয়াছিলেন ;-—“দেখি গুরুভাইদের মধ্যে অমুক বড়, অমুক ছোট এরূপ ভেদজ্ঞান করিও না ; তাহাতে অপরাধ হয় । কাহারও সাধনের অবস্থা তাল দেখিয় তাহাকে বড়, অন্যকে ছোট জ্ঞান করি ও না। এ কথা। মনে রাখিও যে তোমাদের সকলের সাধনার অবস্থার চাবিকাটি এক জনের হাতে, তিনি ইচ্ছা করিলে এক মুহুর্তে কাহারও অবস্থা খুলিয়া দিতে এবং কাহার ও অবস্থা চাপিয়া দিতে পারেন ।” আশ্রমে কোন দ্রব্য আসিলে তিনি সকলকে দিতে বলিতেন, কাহাকে ও না দিলে ऊँiश्त टाड7ठ 6* झूठेड । কলিকাতার হ্যারিসনরোডের বাড়ীতে অবস্থানকালে একদিন ব্ৰহ্মাসমাজের লোকেরা উষা কীৰ্ত্তন করিতে করিতে তাহার আশ্রমে আসিয়াছিলেন । গোস্বামী মহাশয় কী ত্তনে যোগ দিলে মুহুৰ্ত্তের মধ্যে কীৰ্ত্তনকারীগণের প্রাণে বিদ্যুৎ বেগে ধন্মোৎসাহের সঞ্চার हैं.३क्ष । সকলের কণ্ঠ খুলিয়। গেল, কীৰ্ত্তনে খুব জমাটভােব উপস্থিত হইল । গোস্বামী মহাশয় ভাবে মত্ত হইয়া গড়াগড়ি দিতে লাগিলেন, আর পুনঃ পুনঃ বলিতে লাগিলেন, “ব্ৰাহ্মসমাজ আমার পরম প্ৰিয়বস্তু, আমি ব্ৰাহ্মসমাজ দ্বারা পরম উপকৃত হইয়াছি ।” + কীৰ্ত্তনান্তে ৬% উমেশচন্দ্ৰ দত্ত মহাশয় + গোস্বামী মহাশয়কে ভগবৎ প্ৰাপ্তির উপায় সম্বন্ধে প্রশ্ন করিলে তিনি উত্তর করিলেন ;- “আমি ও • আমার গুরুদেবের নিকট এই প্রশ্নই জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম। তাহাতে LSLSALL MSM L S MSLA AA SMMS MMMLLLL S LLLeCL LLLSeee LLSS MSMM LS MMS AAA SL
- স্বগীয় কৃঞ্চদয়াল রায় কথিত + ইহার সঙ্গে গোস্বামী মহাশয়ের অত্যন্ত বন্ধুতা ছিল। তঁহার বন্ধু শ্ৰীযুক্ত শিবনাথ শাস্ত্রী, নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায়, ৩/ উমেশচন্দ্ৰ দত্ত মহাশয়গণের কথা তিনি কখন গুe বিস্মৃত হইতে পারেন নাই । শেষ জীবনেও তঁাতাদের কথা অনেক সময় বলিতেন ।
